জীবনযাপন
তাফসির: আগের আয়াতে বলা হয়েছিল, মহান আল্লাহ ঈমানদার ও ঈমানহীন সবাইকে দুনিয়ায় রিজিক দিয়ে থাকেন। সবার জন্য আল্লাহর রিজিক অবারিত;
কোরআনে আরো বলা হয়েছে, ‘আমি একে নাজিল করেছি শবে-কদরে।’ (সুরা ক্বদর, আয়াত: ০১) আরো ইরশাদ হয়েছে, ‘আমি একে নাজিল করেছি। এক বরকতময় রাতে,
তাফসির: আগের দুই আয়াতে পরকালের কল্যাণকামী ও দুনিয়াপূজারি মানুষের পরিণতির কথা বলা হয়েছে। আলোচ্য আয়াতে উভয় শ্রেণির পার্থিব রিজিক
তাফসির: আলোচ্য আয়াতে পরকালের সৌভাগ্য ও দুর্ভাগ্য সম্পর্কে মূলনীতি বর্ণনা করা হয়েছে। বলা হয়েছে, মানুষের সফলতার ক্ষেত্রে বাহ্যিক
তাফসির: পরকালে বিশ্বাসীদের কর্ম ও প্রতিদান সম্পর্কে আলোচ্য আয়াতে বর্ণনা করা হয়েছে। এখানে বলা হয়েছে, যারা আল্লাহর ওপর ঈমান আনে,
তাফসির: মানুষ তার কর্ম অনুযায়ী প্রতিফল ভোগ করে। আলোচ্য আয়াত থেকে কর্ম অনুযায়ী মানুষের শ্রেণিবিভাগ বর্ণনা করা হয়েছে। মানুষ দুই
তাফসির: আগের আয়াতে পরকালের হিসাব-নিকাশ সম্পর্কে বর্ণনা করা হয়েছিল। আলোচ্য আয়াতে পুরস্কার ও আজাব সম্পর্কে তিনটি নীতি উল্লেখ করা
তাফসির: গত পর্বে বলা হয়েছিল, প্রত্যেকের যাবতীয় কৃতকর্ম লিপিবদ্ধ করে রাখা হয়। এই লিপিবদ্ধ দস্তাবেজের নাম আমলনামা। আলোচ্য আয়াতের মূল
তাফসির: মানবকর্মের জবাবদিহি ও হিসাব-নিকাশ সম্পর্কে আলোচ্য আয়াতে বর্ণনা করা হয়েছে। বলা হয়েছে, প্রত্যেক মানুষের কাজকর্মের যাবতীয়
তাফসির: আলোচ্য আয়াতে মানবকর্মের জবাবদিহি ও হিসাব-নিকাশ সম্পর্কে বর্ণনা করা হয়েছে। এখানে বলা হয়েছে, প্রত্যেক মানুষের কাজকর্মের
তাফসির: আলোচ্য দুই আয়াতে পরকাল বিষয়ে অবিশ্বাসীদের সংশয় ও সন্দেহের অবসান ঘটানো হয়েছে। এখানে বলা হয়েছে, অবিশ্বাসীরা কিয়ামত ও
গত পর্বে বলা হয়েছিল, বিপদে পড়লে মানুষ আল্লাহকে ডাকে। আলোচ্য আয়াতে বলা হয়েছে, বিপদ চলে গেলে মানুষ আল্লাহকে ভুলে যায়। দ্রুত সে অবস্থান
তাফসির: সৃষ্টিকর্তায় বিশ্বাস মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি। আলোচ্য আয়াতে বিষয়টি একটি বাস্তব উদাহরণ দিয়ে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে। আত্মার
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন