ইচ্ছেঘুড়ি
নিজের ডেরায় ঢুকে অসুস্থ হওয়ার ভান ধরে শুয়ে থাকলো। এদিকে বনের রাজা সিংহ অসুস্থ হওয়ায় পুরো বনে সাড়া পড়ে গেলো। বনের অন্য পশুরা একে একে
মনুর বাপ ভাঙাচোরা মনুর মায়ের দিকে কতক্ষণ তাকিয়ে থেকে হাউমাউ করে কান্না জুড়ে দিয়ে হঠাৎ উধাও হয়ে গেলো! এমনই একটা কাহিনি মুহূর্তে
বনের কাছে গিয়ে আমি যেই দিয়েছি উঁকি কাশের পরি বললো ডেকে আয়রে কাছে খুকি। বলল পরি যাও না থেকে পুরো শরৎকাল পরির কথা শুনেই আমার মুখ
ফেনী সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় মিলনায়তনে বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) বাংলাদেশ শিশু একাডেমি ফেনী জেলা শাখার আয়োজনে ও জেলা প্রশাসনের
বাঁশের আড়ায় পাট শুকাতে ব্যস্ত গাঁয়ের বধূ, পথজুড়ে তার সোনালি আঁশ পড়বে চোখে শুধু। শ্যামল গাঁয়ে পাটের মেলায় তোমরা যেতে চাও? সাদা
আমজনতার জীবন মারার পাতছে ওরা কল, এমনি করে এই জনতা মারবি কত বল। সুযোগ পেলে মালের দাম হুহু করে বাড়াও, সৎ ব্যবসায়ী হয়ে এবার মানবতা
ধনু ডাকাতের বয়স পঞ্চাশের কাছাকাছি। তার যেমন গায়ের শক্তি তেমন দুঃসাহস। শরীর তার একটুও ভাঙেনি, হিংস্রতাও কমেনি, চোখ দু’টি জবা ফুলের
লুকোচুরি দিনভর রৌদ্র ছায়ার, শরতের নীলাকাশ আহা কি মায়ার! ঝিরি ঝিরি বাতাসে জুড়ালো যে প্রাণ, শিউলি কামিনী দিল মনোলোভা ঘ্রাণ।
শরৎ নেমেছে বলেশ্বরের জলে ইলশে পোনার ঝাঁক কাশফুলে ছেয়ে গেছে বিহঙ্গদ্বীপের বাঁক। শরৎ নেমেছে বিহঙ্গদ্বীপজুড়ে ছড়িয়ে দিতে রূপ
তিনি যখন বৃদ্ধ হলেন তখন জনগণের খুব দুঃশ্চিন্তা হলো। রাজতন্ত্রের নিয়ম অনুযায়ী তার একমাত্র পুত্র ভুবন রায় হবেন হেমপুরের পরবর্তী
শুভ্র মেঘের মায়ায় দেখি পাখির ওড়াউড়ি আকাশজুড়ে মেলা বসায় রং বাহারি ঘুড়ি। জুঁই চামেলি শিউলি ফুল তালের মিঠা গন্ধে যায়
শরৎ নেমেছে স্বচ্ছজলে খলসে পুঁটির ঝাঁক কাশফুলে ছেয়ে গেছে সকল নদীর বাঁক। শরৎ নেমেছে বাংলাজুড়ে ছড়িয়ে দিতে রূপ কাশবনে শুভ্র হাসি
তুষারপাতের সময় পাহাড়ের উপর যে তুষার ঝরে পড়ে তা পাহাড়ের গায়েই আটকে জমতে থাকে। এক সময় নিচের তুষারের ফাঁক থেকে সব বাতাস বের হয়ে গিয়ে সে
‘জ্বি আমি স্বাধীনতা চাই।’ শক্ত পায়ে দাঁড়িয়ে বললো দশ বছরের ছেলে মন্টু। বাবা চোখের চশমাটা হাতে নিলেন এবং তার দিকে আরেকটু মনোযোগ
বিলে ঝিলে শাপলা হেসে হেসে কয় শরৎ এলে খুশিতে ফুটতে যে হয়। শিউলি ফুলের ঘ্রাণ কাছে ডেকে নেয় আকাশের সাদা মেঘ মনে উঁকি দেয়। শরৎ আনে
যেসব দেশে সারাবছর শীত বেশি থাকে সেসব দেশকে বলা হয় শীতপ্রধান দেশ। আমাদের দিন ২৪ ঘণ্টার অর্ধেক রাত আর অর্ধেক দিনের আলো। এসব দেশে
ছুটি মানে ঘুম থেকে দেরি করে ওঠা, জুমার মসজিদে একসাথে ছোটা। স্কুল নেই আর নেই কোনো বাধা মাঠে মাঠে ছোটাছুটি গানে গলা সাধা। ছুটি
এই চিহ্ন রেখে যাওয়া প্লেনগুলো হলো জেট প্লেন। মানে জেট ইঞ্জিনে চলে। সব প্লেন কিন্তু জেট ইঞ্জিনে চলে না। কিন্তু ওড়ার পর পেছনে দাগ রেখে
বড়শির মতো বাঁকানো ঠোঁট রংটিও রক্ত লাল, চোখ দুটো তার হলদে সাদা লেজ লম্বা সুচাল। এই পাখিটি বন-বাদাড়ে গাছের কোটরে থাকে, ঘুরে ঘুরে
থেমে গেছে বর্ষা ও মেঘেদের গর্জন ঝকঝকে রোদ আনে আলোকিত অর্জন। বর্ষায় ডুবে যাওয়া পথ জাগে ফের তো সেই পথে চলাচল বেড়ে গেছে ঢের তো। শরতের
