ফিচার
কেন? অনন্য স্থাপত্য শৈলীর কারণে ব্রিজটি সারা বিশ্বের আর দশটি ব্রিজের চাইতে আলাদা। সেজন্যই হয়তো। টুর্নামেন্ট চলাকালে খুবই
পলাশীর যুদ্ধ কিংবা ষড়যন্ত্র, উভয়টিই পরবর্তী গবেষণার উৎকৃষ্ট বিষয়রূপে পরিগণিত হয়েছে। এতো অল্প সময়ে, এতো অল্প ক্ষয়ক্ষতি স্বীকার করে,
সিগমুন্ড ফ্রয়েডের মতে,সবই তো চেতন মনের প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ প্রভাব। মনোবিদদের মতে মস্তিষ্কের তিনটি ভাগ- চেতন, অবচেতন ও অচেতন। এই
তাই ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে বাংলানিউজের পাঠকদের জন্য নিয়মিত আয়োজন
এসব লেগুনার বেশিরভাগ হেলপারের বয়স সাত বছর থেকে ১২ বছর। যে বয়সে শিশুদের পিঠে থাকার কথা স্কুলের ব্যাগ আর হাতে থাকার কথা কলম সেই বয়সে এ
চক্রান্তকারীদের ঐক্য ও সিরাজ বিরোধী রাজনৈতিক মেরুকরণ ক্লাইভের পক্ষে রাজধানী দখলের চমৎকার ক্ষেত্র প্রস্তুত করে। আমির বেগ
পলাশীর ঘটনার আগেই সিরাজ বিরোধী রাজনৈতিক মেরুকরণ সম্পূর্ণভাবে সম্পন্ন করা হয়। বিদ্রোহী শওকত জং এবং ষড়যন্ত্রের ইন্ধনদাতা ইংরেজদের
কোনোটাতে আগুনের ফুলকি উঠিয়ে ঝালাই দেওয়া হচ্ছে, আবার কোনোটাতে লোহার পাতের মরচে ঘষে বাহারি রঙের প্রলেপ দিচ্ছে। পবিত্র ঈদুল ফিতরে
এটুকু পড়ে অনেকেই হয়তো ভাববে, এ আর এম কী। একজন রেডিও প্রেজেন্টারকে হরহামেশাই এগুলো করতে হয়। না, এখানেই শেষ নয়। যারা শিরোনাম পড়ে পুরো
তবে ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে বাংলানিউজের পাঠকদের জন্য নিয়মিত আয়োজন
বিশ্বব্যাপী প্রতিদিন প্রায় দুই হাজার ২শ ৫০ কোটি কাপ কফি বানানো হয়। বলাই বাহুল্য, এগুলো মানুষই পান করে থাকে। এতো জনপ্রিয়, এতো পরিচিত
করুণ মৃত্যুর পর নির্যাতন আর মিথ্যাচার কবলিত নবাব সিরাজ জীবনকালেও ছিলেন দুর্ভাগ্যের অসহায় শিকার। বাংলার শেষ নবাব তরুণ
এরপর উলিপুরের মিষ্টান্নের কারিগর মনমোহন হালাই তৈরি করেন ক্ষীরমোহন। একই সময়ে উলিপুর বাজারে স্বল্প পরিসরে ক্ষীরমোহন তৈরি শুরু করেন
বয়স মাত্র ৬ বছর ১শ ১১৪ দিনে ইটসুকি জাপানের একটি রেস্টুরেন্ট ও বারে আধ ঘণ্টা গান বাজিয়ে রেকর্ডটি নিজের করে নিলো। সেদিন সে পেশাদার
চলমান সমাজ ব্যবস্থায় বাবাকে একটি কঠিন মুখোশ পরিয়ে রেখেছে। সেখানে আবেগের প্রকাশ করাটা যেন পুরুষের দুর্বলতা। এখানে সন্তানকে জড়িয়ে
তবে ইতিহাসের দিনপঞ্জি মানুষের কাছে সবসময় গুরুত্ব বহন করে। এই গুরুত্বের কথা মাথায় রেখে বাংলানিউজের পাঠকদের জন্য নিয়মিত আয়োজন
পলাশীর বিপর্যয়ের পর পরই সিরাজের পরিবার ও অনুগতদের প্রতি নেমে আসে চরম নির্যাতনের নিষ্ঠুর আঘাত। চলতে থাকে হত্যা, গুপ্তহত্যা, আটকের
গ্রামে বা মফস্বলের গাছে গাছে বাদুড়ের দেখা মিললেও ইট-পাথরের নগরে সত্যিই তার দেখা মেলা ভার। ঢাকা নগরের যে ক’টি উদ্যান আছে তাতে দেখা
তারা আলো জ্বালাচ্ছেন জীবনের জন্য। এক কথায় বললে, এই আলো হাসপাতালে বেডে শুয়ে থাকা অসুস্থ বাচ্চাদের জন্য। শহরের বাসিন্দা
আজ থেকে বহু বছর আগে ত্রিপুরার রাজধানী আগরতলা থেকে ৫৩ কি:মি দূরে সিপাহীজলা জেলার মেলাঘর রুদ্রসাগরে নির্মাণ করা হয় এক অনন্য
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন