জলবায়ু ও পরিবেশ
শেরপুরে উজানে ক্ষত, দুর্ভোগে লাখো মানুষ
২০ অক্টোবরের মধ্যে সেন্টমার্টিন বিষয়ে কর্মপরিকল্পনা চূড়ান্ত হবে: উপদেষ্টা
সোমবার (২৩ অক্টোবর) দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের কনফারেন্স লাউঞ্জে সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানায় আয়োজক কমিটি। আন্তর্জাতিক এ এক্সপোর
রোববার (২২ অক্টোবর) সকালে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ আরিফ হোসেন বাংলানিউজকে বলেন, আজ দেশের প্রায় সব জায়গাতেই সূর্যের আলো পাওয়া
‘ক্যামেলিয়া’ প্রজাতির চা গাছগুলোতে এখন বৃষ্টিমুখর শীতের আমেজ। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত পত্রপল্লবের সবুজ শরীরজুড়ে জলজ স্পর্শের
গোপালগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপ-পরিচালক সমীর কুমার গোস্বামী বলেছেন, গত দু’দিনে বৃষ্টিপাতে জমিতে থাকা রোপা আমন ধানের তেমন
শুক্রবার (২০ অক্টোবর) ভোর পৌনে চারটা। চট্টগ্রাম, সিলেট, উত্তরবঙ্গের নাইট কোচগুলো একের পর এক এসে থামছে এখানে। যাত্রী নামিয়ে দিয়ে চলে
স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট ইসমাইল জানান, ভারী বর্ষণের কারণে রাজধানীর সার্কিট হাউজ রোড, সিদ্ধেশ্বরী এলাকার বিভিন্ন রাস্তায় পানি জমে
বিশেষ করে সবচেয়ে ভোগান্তিতে পড়েছেন খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) ২০১৭-২০১৮ শিক্ষাবর্ষের প্রথম বর্ষ বিএসসি
অাবহাওয়া অফিসের একজন অাবহাওয়াবিদ শুক্রবার (২০ অক্টোবর) জানান, ঢাকাসহ সারাদেশেই বৃষ্টিপাত হচ্ছে। শনিবার বিকেল নাগাদ বৃষ্টি কমতে
খবর পেয়ে বন বিভাগের লোকজন সেটিকে উদ্ধার করে চিকিৎসা চালিয়ে যাচ্ছেন। সুস্থ হলে হনুমানটি আবারও বনে অবমুক্ত করা হবে। মঙ্গলবার (১৭
সেই অসম্ভব দৃশ্যটি অবলোকন বাড়ি ফেরার পরেও স্মৃতির সদ্য ক্যানভাসে তার প্রতিচ্ছবি সগৌরবে রাঙিয়ে ওঠে। প্রাণের দোলনায় অনুরণন জাগায়।
সোমবার (১৬ অক্টোবর) রাত ৮টায় উপজেলার বনগাঁও গ্রামের জনৈক শাহাব উদ্দিন বানরটিকে ধরে বস্তাবন্দি করেন। শাহাব উদ্দিন জানান, বানটিকে
নাক ফুল যেভাবে তার শিল্পশৈলীময় রূপটির উপর ভিত্তি করে সৌন্দর্য ছড়ায়, বরই ফুলের ক্ষুদ্র পাপড়িগুলোও তেমনি। ‘বরই ফুল’ যে দেখতে
চারিদিকে মাঠে মাঠে ফসলের উল্লাস। সংগ্রাম শেষে ধান পাওয়ার আনন্দ কৃষকের চোখে-মুখে। চোখ ভরে যাচ্ছে, দিগন্ত বিস্তৃত সবুজ ধানের দৃশ্যে।
খবর পেয়ে পরিবেশ অধিদপ্তরের সিলেট বিভাগীয় কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক (এডি) রোববার (১৫ অক্টোবর) দুপুরে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, লোকালয়ে বেরিয়ে আসা প্রাণী দু’টিকে উৎসুক জনতা ঘিরে ফেলে। খবর পেয়ে পৃথক স্থান থেকে প্রাণী দু’টিকে
শুধু গ্রামই বদলে যাচ্ছে এমন নয়, গ্রামের খাদ্যাভাসও ভীষণভাবে পরিবর্তিত হয়ে গেছে। কিশোরগঞ্জ থেকে তাড়াইল পর্যন্ত প্রায় কুড়ি-পঁচিশ
সাম্প্রতিক এক জরিপে দেখা গেছে, নেপালের প্রায় ৪শ’ সারস বসতির মধ্যে আড়াইশ’টিরই অবস্থান কপিলাবাস্তুতে। স্থানীয়রা জানান,
বাংলাদেশের চিরায়ত গ্রামগুলো সবার অলক্ষ্যে বদলে যাচ্ছে পালাবদলের প্রহরে প্রহরে। ছবির মতো সুন্দর, সাজানো, প্রাকৃতিক সবুজে-শ্যামলে
তবে মুনিয়াদের অবস্থা তেমন ভালো নয়। মাঝে মাঝে তাদের জীবনে নেমে আসে খাঁচাবন্দি অভিশাপ! তাদের সৌন্দর্যশোভা আমাদের দৃষ্টিকে
মৌলভীবাজার বন্যপ্রাণী রেঞ্জ সূত্রে জানা গেছে, মঙ্গলবার (১০ অক্টোবর) রাতে লাউয়াছড়ার প্রধান ফটকের সামনে একটি ‘সবুজ বোড়া’ বা
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন