প্রতি বছরই বসন্ত উৎসবকে সামনে রেখে নেত্রকোনা সাহিত্য সমাজ আয়োজন করে বসন্তকালীন সাহিত্য উৎসব এবং প্রদান করে খালেকদাদ সাহিত্য পুরস্কার। এবারও আয়োজন চলছে বসন্তকালীন সাহিত্য উৎসব ও খালেকদাদ চৌধুরী সাহিত্য পুরস্কার ১৪১৬ ও ১৪১৭ প্রদান অনুষ্ঠানের।
অন্যবারের চেয়ে এবারের মেলার আয়োজনকে আমার অনেক স্বচ্ছ মনে হচ্ছে। এবার আগের চেয়ে বিক্রি অনেক ভালো হবে আশা করি। বইয়ের মান সব প্রকাশনারই ভালো হচ্ছে। এবার মেলার একটা ভালো দিক হচ্ছে ছোট ছোট এনজিওগুলোকে বাইরে স্টল দেওয়া হয়েছে। এটা পেশাদার প্রকাশক ও পাঠকদের জন্য একটা ভালো কাজ হয়েছে।
বইমেলায় সেমিনারে বক্তারা
‘নারীদের মুখ বুজে সব অন্যায়-অত্যাচার সহ্য করার যে প্রবণতা তা রবীন্দ্রনাথের ছোটগল্পেও উঠে এসেছে। তার গল্পে নারী স্বাধীনতা, যৌতুক, বাল্যবিবাহ, পণপ্রথা- এসব বিষয়ে সমকালীন ভাবনা অত্যন্ত নিপুণভাবে প্রতীয়মাণ হয়েছে।’
সোমবার আসা ৮৬টিসহ অমর একুশে বইমেলার প্রথম সপ্তায় আসা মোট বইয়ের সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৫৫১টিতে। এ সংখ্যা গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ২৪০টি আর ২০০৯ সালের তুলনায় ৫৫টি কম। ২০০১০ সালের প্রথম সপ্তায় ৭৯১টি ও ২০০৯ সালে এসেছিল ৬০৬টি বই।
অমর একুশে বইমেলায় বাংলা একাডেমীর প্রকাশিত বইয়ের বিক্রি ছাড়িয়ে যাচ্ছে বিগত বছরগুলোকে। রোববার পর্যন্ত প্রথম ছয়দিনের হিসাবে এমন চিত্রই ফুটে উঠেছে।
বইমেলা সম্পর্কে বলব, বরাবরই মেলায় দেখা যায় বিশেষ নীতিমালা থাকে কিন্তু নীতিমালা মানা হয় না। এবারও মানা হয়নি। লটারির পরও দেখা গেছে স্টল বরাদ্দ করা হয়েছে, জায়গার বদল করা হয়েছে।
কমলকুমার মজুমদারের জন্ম ১৯১৪ সালের ১৪ নভেম্বর কলিকাতা মেডিক্যাল কলেজে। পিতা প্রফুল্লচন্দ্র মজুমদার, মা রেণুকাময়ী মজুমদার। পিতামহ বরদাকান্ত মজুমদার, তাঁদের স্থায়ী নিবাস চব্বিশ পরগণা জেলার টাকীতে।
আমাদের বেশিরভাগ বইই সাধারণত এই একুশের মেলাকে কেন্দ্র করে বের হয়। এভাবে কেবল একুশের মেলাকে কেন্দ্র করে বই বের হওয়ার মূল কারণ হচ্ছে, এ মেলাটাকে কেন্দ্র করে পাঠকদের বিশেষ আগ্রহ রয়েছে।
আপনার প্রেরিত গল্পোপহারটি পেয়ে দারুণ খুশি হয়েছি, পড়েও। রামায়ণ মহাভারতের দেশের লেখক বলেই আপনি বালজাক, স্তাদালতুল্য স্তরে পৌঁছতে পেরেছেন।
বইমেলার সেমিনারে বক্তারা
‘রবীন্দ্রনাথ ছিলেন অত্যন্ত বিজ্ঞানমনস্ক। কৃষি তত্ত্বের উপরও তার ধারণা ছিল সুদূরপ্রসারী। তিনি মনে করতেন, কৃষিকে উন্নত করতে হলে নতুন প্রযুক্তি দরকার। আর এজন্যই দরকার কৃষিক্ষেত্রে বিজ্ঞানের চর্চা ও প্রয়োগ।’
বাংলাটা ভাগের মতো ফেলানীর বুকটা ভাগ করে
সকালে শিশিরে রক্ত ফোঁটা নিরাপত্তার যন্ত্র হয়ে
মানব-কলঙ্ক নিয়ে পুবের আকাশে নতুন সূর্য ওঠে।
কলকাতা বইমেলায় বাংলাদেশ দিবসে আলোচনা
৫ ফেব্রুয়ারি শনিবার ৩৫তম কলকাতা আন্তর্জাতিক বইমেলায় বাংলাদেশ দিবসরূপে পালিত হলো। এদিন দুপুর ২টায় মেলা প্রাঙ্গণের ইউবিআই অডিটোরিয়ামে কলকাতাস্থ বাংলাদেশে উপহাইকমিশন ও জাতীয় গ্রন্থকেন্দ্রের উদ্যোগে কবিগুরুর জন্মের সার্ধশতবর্ষ উপলক্ষে আয়োজন করা হয় ‘বাংলাদেশে রবীন্দ্রনাথ’ শীর্ষক আলোচনা সভার।
শিক্ষক, প্রাবন্ধিক সৈয়দ মনজুরুল ইসলামের শঙ্কাই সত্য প্রমাণিত হলো একুশে বইমেলার চতুর্থ দিনে। সাপ্তাহিক ছুটির দিন হওয়ায় শুক্রবার উপচেপড়া ভিড়ে ক্রেতা-দর্শনার্থীদের নাভিশ্বাস ওঠার উপক্রম হয়েছিল। মেলার পরিসর বাড়ানোই তাই হয়ে ওঠেছিল সময়ের দাবি।
১৮. রামপালের চরমপত্র
রামপালের চিঠি নিয়ে এসেছে চার অশ্বারোহী।
বরেন্দির সীমায় প্রবেশমাত্র ওদের বন্দি করেছে কৈবর্তসৈন্যরা। কিন্তু ওরা সঙ্গে নিয়ে আসা সাদা ধ্বজা দেখিয়েছে। সাদা ধ্বজা হচ্ছে সন্ধি-শান্তি-আলোচনার প্রতীক। চার অশ্বারোহী বরেন্দির সীমান্তরীদের জানিয়েছে যে, তারা মহারাজ রামপালের একটি গুরুত্বপূর্ণ পত্র বহন করে নিয়ে যাচ্ছে কৈবর্তরাজ ভীমের কাছে।
৪ ফেব্রুয়ারি শুক্রবার ধানমন্ডির বেঙ্গল গ্যালারিতে শুরু হলো দশ দিনব্যাপী চিত্রকলা প্রদর্শনী ‘সৃজনে ও শেকড়ে -৮’। প্রদর্শনী উদ্বোধন করেন প্রধান তথ্য কমিশনার ও প্রতিমন্ত্রী মোহাম্মদ জমির। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন স্থপতি শামসুল ওয়ারেস ও ব্র্যাক ব্যাংকের হেড অব কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স জীশান কিংশুক হক।