ঢাকা, শুক্রবার, ১৯ বৈশাখ ১৪৩২, ০২ মে ২০২৫, ০৪ জিলকদ ১৪৪৬

ব্যাংকিং

অফশোর ব্যাংকিং নীতিমালা সংশোধন

সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ২৩:২২, মে ২৭, ২০১৯
অফশোর ব্যাংকিং নীতিমালা সংশোধন

ঢাকা: এখন থেকে রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ অঞ্চল, অর্থনৈতিক অঞ্চল ও হাইটেক পার্কের সম্পূর্ণ বিদেশি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানগুলোর অনুকূলে প্রযোজ্য শর্তাধীনে অফশোর ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে স্বাভাবিক সব আর্থিক সেবা দেওয়া যাবে। তবে  প্রতিষ্ঠানগুলোকে মধ্যম ও দীর্ঘমেয়াদী ঋণ সুবিধা দেওয়ার ক্ষেত্রে বিদ্যমান ব্যবস্থা অপরিবর্তিত থাকবে। 
 

কার্যক্রম শুরুর ৩৪ বছর পর চলতি বছরের ২৫ ফেব্রুয়ারি অফশোর ব্যাংকিং নীতিমালা জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক।
 
ওই নীতিমালায় ইপিজেড, হাইটেক পার্ক, অর্থনৈতিক অঞ্চল, প্রাইভেট ইপিজেডে শতভাগ বিদেশি মালিকানাধীন কোম্পানি, দেশি-বিদেশি যৌথ মালিকানাধীন কোম্পানি, প্রবাসীসহ আইনের মাধ্যমে নির্ধারিত ব্যক্তিরা অফশোর ব্যাংকিং আমানত রাখা ও ঋণ গ্রহণের নির্দেশনা ছিল।


 
সোমবার (২৭ মে) সংশোধিত নীতিমালায় উল্লেখিত প্রতিষ্ঠানে অফশোর ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে সব আর্থিক সেবা দেওয়া যাবে।
 
রপ্তানি প্রক্রিয়াজাতকরণ অঞ্চল, অর্থনৈতিক অঞ্চল ও হাইটেক পার্কের বাংলাদেশ ও বিদেশের যৌথ মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানগুলোকে বাংলাদেশ ব্যাংকের পূর্বানুমোদন ব্যতিরেকে প্রযোজ্য শর্তাধীনে অফশোর ব্যাংকিং থেকে স্বল্পমেয়াদি ঋণ দেওয়া যাবে।
 
অফশোর ব্যাংকিং হলো- দেশে কার্যরত ব্যাংকের পৃথক ইউনিট। শুধুমাত্র দেশের বাইরে থেকে তহবিল সংগ্রহ করে রফতানিমুখী প্রতিষ্ঠানকে বৈদেশিক মুদ্রায় ঋণ দেওয়ার জন্য ১৯৮৫ সালে এক আদেশে এ ইউনিট গঠনের অনুমোদন দেওয়া হয়। গত বছরের জুন পর্যন্ত অফশোর ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে ৫৮ হাজার ২৭৩ কোটি টাকা ঋণ দেওয়া হয়েছে।
 
বাংলাদেশ সময়: ১৯২০ ঘণ্টা, মে ২৭, ২০১৯
এসই/জেডএস

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।