এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়ার সংগ্রহ ৩৮ ওভার শেষে ৭ উইকেটে ১৬৬ রান। বৃহস্পতিবার (জুলাই ১১) বার্মিংহামে বাংলাদেশ সময় বিকেল সাড়ে ৩টায় শুরু হয় ম্যাচটি।
এর আগে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে চাপে পড়ে অস্ট্রেলিয়া। শুরুতেই দুর্দান্ত ছন্দে থাকা দুই ওপেনারকে সাজঘরে পাঠান ইংলিশ বোলাররা। দলীয় চার রানে অ্যারন ফিঞ্চকে ব্যক্তিগত শূন্য রানে লেগ বিফোরের ফাঁদে ফেলেন জোফরা আর্চার।
পরের ওভারেই ৯ রান করা ডেভিড ওয়ারনর্কে জনি বেয়ারস্টোর ক্যাচে পরিণত করেন ক্রিস ওকস। এরপর দলীয় ১৪ রানে পিটার হ্যান্ডসকম্বকে (৪) বোল্ড করে নিজের দ্বিতীয় উইকেট তুলে নেন ওকস।
তৃতীয় উইকেট জুটিতে স্টিভেন স্মিথ ও অ্যালেক্স ক্যারি ১০৩ রান যোগ করে প্রাথমকি চাপ সামাল দেন। ৪৬ রান করা ক্যারি আদিল রশিদের বলে জেমস ভিন্সের তালুবন্দি হন। একই ওভারে মার্কাস স্টোইনসকে (০) ফেরান এই লেগস্পিনার।
গ্লেন ম্যাক্সওয়েলকে ফিরিয়ে নিজের দ্বিতীয় উইকেট তুলে নেন জোফরা আর্চার। ২৩ বলে দুটি চার ও একটি ছক্কায় ২২ বরে ইয়ন মরগারের কাছে ক্যাচ দেন ম্যাক্সওয়েল।
১৯৯২ সালের পর বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে নেমেছে ইংলিশরা। আর দীর্ঘ বিরতির বিপরীতে শেষ চারের লড়াইয়ে একবারও না হারার রেকর্ড নিয়ে নেমেছে অজিরা। প্রথম রাউন্ডে অস্ট্রেলিয়ার কাছে হেরেছিল ইংল্যান্ড। সেমিফাইনালে বদলার লড়াই তাই রুটদের।
অস্ট্রেলিয়া একাদশ: ডেভিড ওয়ার্নার, অ্যারন ফিঞ্চ, স্টিভেন স্মিথ, পিটার হ্যান্ডসকম্ব, মার্কাস স্টোইনিস, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, অ্যালেক্স ক্যারি,প্যাট কামিন্স, মিচেল স্টার্ক, জেসন বেহরেনডর্ফ, নাথান লিওন।
ইংল্যান্ড একাদশ: জেসন রয়, জনি বেয়ারস্টো, জো রুট, ইয়ন মরগান, বেন স্টোকস, জস বাটলার, ক্রিস ওকস, লিয়াম প্ল্যাঙ্কেট, জোফেরা আর্চার, আদিল রশিদ, মার্ক উড।
বাংলাদেশ সময়: ১৮২২ ঘণ্টা, জুলাই ১১, ২০১৯
আরএআর/এমএমএস