এ বছরের জানুয়ারির শুরুতে হ্যাজেলউডের ব্যাক স্ট্রেসের কারণে সে ভারতের বিপক্ষে এসসিজি টেস্টের ফাইনাল দিনেও খেলতে পারেননি। এরপর চোটের কারণে তিনি বাদ পড়েন বিশ্বকাপের ১৫ সদস্যের দল থেকেও।
এ প্রসঙ্গে হ্যাজেলউড জানান, সত্যি বলতে আমি খুব বেশি খেলা দেখিনি। আমি শুধু স্কোরগুলো দেখেছি এবং যতটা সম্ভব খেলা থেকে একটু দূরে থাকতে চেয়েছি। কেননা এটা বেশ কঠিন। এতে কিছু ভিন্ন মতামত রয়েছে তবে আমি সেখানেই ছিলাম যেখানে আমি ইংল্যান্ড ও শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে হিম-আপ গেম খেলতে গিয়েছিলাম।
তিনি বলেন, গত কয়েক মাসে আমি আমার কর্মকাণ্ডে কয়েকটি পরিবর্তন করেছি, আর এগুলো শুধু বড় বিষয়ে নয়, অনেক ছোট বিষয়েও। আর এই পরিবর্তনের ফলে এখন আমার কাছে অনেক কিছুই মসৃণ মনে হচ্ছে, পিঠে কিছুটা চাপ পাচ্ছি। সুতরাং এটা ঠিক যে, এমন পরিস্থিতিগুলি চাপের মধ্যেও দল নিয়ে আমি বেশ আত্মবিশ্বাসী।
এর আগে হ্যাজেলউডের চোট নিয়ে অস্ট্রেলিয়া দলের ফিজিও ডেভিড বিকলি জানান, স্ক্যান রিপোর্টে দেখা গেছে তার পিঠের নিচের অংশে কিছু ক্ষতের চিহ্ন রয়েছে। গত গ্রীষ্মেও সে একই সমস্যায় ভুগছিল। সে এখন পুনর্বাসন পক্রিয়ায় থাকবে।
গত কয়েকটি সিরিজে থাকতে না পারলেও জশকে বিশ্বকাপের দলে পাওয়ার প্রত্যাশায় ছিলেন অজি নির্বাচকরা। তবে চোটের কারণে তা আর হয়ে ওঠেনি।
বাংলাদেশ সময়: ১৭০৭ ঘণ্টা, জুন ১২, ২০১৯
এইচএমএস/এমএমএস