তৃতীয় উইকেট জুটিতে প্রতিরোধ গড়েন অধিনায়ক ফাফ ডু প্লেসিস ও ভ্যান ডার ডুসেন। ৫৪ রানে জুটি গড়েন তারা।
এরপর ভারতের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ের সামনে আর কোনো ব্যাটসম্যানই বড় রানের দেখা পাননি। মিলার ৩১, ফেলুকায়ো ৩৪, মরিস সর্বোচ্চ ৪১ ও রাবাদা ৩১ রানের ইনিংস খেললে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৯ উইকেটে ২২৭ রান করে দক্ষিণ আফ্রিকা।
ভারতের যুজবেন্দ্র চাহাল ৪টি, ভুবনেশ্বর কুমার ও জসপ্রিত বুমরাহ ২টি এবং কুলদীপ যাদব ১টি উইকেটে নেন।
টানা দুই ম্যাচ হারার পর ছন্দে ফিরতে মরিয়া প্রোটিয়ারা। অন্যদিকে জয় দিয়ে টুর্নামেন্টে শুভ সূচনা করার লক্ষ্য ভারতের। বিশ্বকাপে দুই দলের মুখোমুখি লড়াইয়ে অবশ্য বেশ এগিয়ে প্রোটিয়ারা।
চারবারের সাক্ষাতে দক্ষিণ আফ্রিকার তিন জয়ের বিপরীতে ভারতের জয় মাত্র একটিতে। গত বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকাকে হারানোর স্মৃতি নিয়েই মাঠে নামছে ভারত, যা অনুপ্রেরণা জোগাবে বিরাট কোহলিদের।
২০১২ ও ২০১৪ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ, ২০১৩ ও ২০১৭ সালের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির পাশাপাশি ২০১৫ বিশ্বকাপে জয় পায় কোহলিরা। ফলে আইসিসির মেগা আসরে অন্যতম ফেভারিট টিম ইন্ডিয়া।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৪৬ ঘন্টা, জুন ০৫, ২০১২
আরএআর/এমএমএস