আইসিসি বিশ্বকাপে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ম্যাচ দিয়ে নিজের চতুর্থ বিশ্বকাপ খেলতে নেমেছন সাকিব। অলরাউন্ডারের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণের সেরা মঞ্চটা পেলেন সেরা জায়গাতেই।
এর আগে ওয়ানডেতে ২৫৮ ম্যাচে এই কীর্তি গড়েছিলেন পাকিস্তানের অলরাউন্ডার আব্দুল রাজ্জাক। ২৭৩ ম্যাচে এই মাইলফলক স্পর্শ করেন আরেক পাকিস্তানি শহীদ আফ্রিদি। দক্ষিণ আফ্রিকার জ্যাক ক্যালিস স্পর্শ করেন ২৯৬ ম্যাচ আর শ্রীলঙ্কার সনাৎ জয়সুরিয়া ৩০৪ ম্যাচে এই অর্জনের মালিক হোন।
এছাড়া অলরাউন্ডার হিসেবে আরও একটি রেকর্ডের মালিক হয়েছেন সাকিব। ব্যাট হাতে মাঠে নামা মাত্রই এই রেকর্ড গড়েন তিনি। প্রথম অলরাউন্ডার হিসেবে র্যাংকিংয়ের শীর্ষে থেকে তিনটি বিশ্বকাপ খেলেন সাকিব। এর আগে ২০১১ ও ২০১৫ সালে বিশ্বকাপে অংশ নেওয়ার সময়ও সাকিব আইসিসি অলরাউন্ডার র্যাংকিংয়ের শীর্ষে ছিলেন।
আরও একটি রেকর্ডের মালিক হয়েছেন সাকিব। দ্বিতীয় বাংলাদেশি হিসেবে টেস্ট, ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টি তিন ফরম্যাট মিলে ১১ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ করেন তিনি। এর আগে তামিম ইকবাল এই কীর্তি গড়েন। ব্যাট হাতে সাকিব ৫ রান করেই এই মাইলফলকের মালিক হন। এছাড়া ক্রিকেট ইতিহাসের প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে টানা চার বিশ্বকাপ আসরে নিজেদের উদ্ধোধনী ম্যাচে হাফসেঞ্চুরি করলেন বিশ্বের এই সেরা অলরাউন্ডার।
বাংলাদেশ সময়: ২১০৪ ঘন্টা, জুন ০২, ২০১৯
আরএআর/ইউবি