ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ১২ বৈশাখ ১৪৩১, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ শাওয়াল ১৪৪৫

সৌদি আরব

সৌদি আরবের ৮৪তম জাতীয় দিবস মঙ্গলবার

মোহাম্মদ আল-আমীন, সৌদি আরব করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০১৫৭ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৩, ২০১৪
সৌদি আরবের ৮৪তম জাতীয় দিবস মঙ্গলবার

রিয়াদ: সৌদি আরবের ৮৪তম জাতীয় দিবস মঙ্গলবার। দিবসটি মূলত সৌদি আরবের প্রতিষ্ঠা দিবস।

প্রতিবারের মতো এবারও সৌদি আরব অত্যন্ত আনন্দঘন পরিবেশের মধ্য দিয়ে এই দিবস উদযাপন করবে।

১৯০২ সালের ১৫ জানুয়ারি সৌদি আরবের প্রতিষ্ঠাতা বাদশাহ আব্দুল আজিজ আব্দুর রহমান আল সৌদ এক রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মাধ্যমে তার পৈত্রিক শহর রিয়াদ দখল করেন। দীর্ঘ প্রায় ৩২ বছর সংগ্রামের পর ১৯৩২ সালের ২১ মে এক রাজকীয় ফরমানের মাধ্যমে আরবের বিভিন্ন অংশের একত্রিকরণের ঘোষণা দেয়া হয়। পরবর্তীতে একই বছর ২৩ সেপ্টেম্বর আধুনিক সৌদি আরব গঠিত হয়। সেই থেকে ২৩ সেপ্টেম্বর দিনটিকে সৌদি আরবের জাতীয় দিবস হিসেবে গণ্য করা হয়।

সৌদি আরবের জাতীয় দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে সৌদি সরকার সেদেশের জনগণকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন সৌদি আরবে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মুহা. শহীদুল ইসলাম।

এ উপলেক্ষে সোমবার দূতাবাসে একান্ত আলাপচারিতায় বাংলানিউজকে তিনি বলেন, বর্তমান সরকারের সময় সৌদি আরব এবং বাংলাদেশ সরকারের মধ্যে দ্বি-পাক্ষিক উল্লেখ্যযোগ্য সফর অনুষ্ঠিত হয়েছে যা দুদেশের মধ্যে বিদ্যমান অত্যান্ত চমৎকার কূটনৈতিক সম্পর্কেরই উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বের কারনে দুদেশের  বর্তমান সরকারের আমলে দ্বিপাক্ষিক অর্থনৈতিক সম্পর্কও দিন দিন সুদৃঢ় হচ্ছে। বর্তমান সরকারের গতিশীল, সক্রিয় ও কার্যকর কূটনৈতিক পদক্ষেপ গ্রহনের ফলে ২০০৮ সাল থেকে সৌদি আরবে বন্ধ হয়ে যাওয়া শ্রমবাজার খুব সহসায় খুলে যাবে বলেও জানান রাষ্ট্রদূত।

তিনি আরও বলেন, সৌদি সরকার কতৃক বাংলাদেশি শ্রমিকদের সাধারণ ক্ষমা ঘোষণা এবং এর আওতায় বাংলাদেশি শ্রমিকদের ইকামা ট্রান্সফার, পেশা পরিবর্তন, অবৈধ বাংলাদেশি শ্রমিকদের চাকরির অবস্থা সংশোধন ও অবৈধভাবে কর্মরত বাংলাদেশি কর্মীদের কোন রকম জেল-জরিমানা ছাড়া সসম্মানে দেশে ফিরে যাওয়ার সুবর্ন সুযোগ, দুদেশের মধ্যে বিরাজমান দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কে নতুন দিগন্ত উম্মোচিত করেছে যা এ সরকারের কুটনৈতিক সফলতার ক্ষেত্রে একটি গুরুতকপুর্ণ মাইলফলক হয়ে থাকবে।

উভয় দেশের মধ্যে বিদ্যমান চমৎকার সম্পর্ককে আরও সুদৃঢ় ভিত্তির উপর প্রতিষ্ঠা করার জন্য দ্বিপাক্ষিক চুক্তি ও মেমোরেন্ডাম অব আন্ডারস্ট্যান্ডিং (এমওইউ), এর উপর গুরুত্ব আরোপ করে “Avoidance of Double taxation” নামে একটি গুরুত্বপুর্ণ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এছাড়া উভয় দেশের মধ্যে বিনিয়োগের সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধির জন্য “Reciprocal promotion and Protection of investmentt”,“MOU on cultural cooperation between Bangladesh and Saudi Arabia”,” MOU on Recruitment of Bangladesh workforce” ,““security cooperation accord between Bangladesh and Saudi arabia”, The agreement of extaradition of the accused and convicted between the Government of the people’s Republic of Bangladesh” বিষয়ক আরও কয়েকটি চুক্তি চুড়ান্ত করা হয়েছে যা আনুষ্ঠানিক স্বাক্ষরের অপেক্ষায় আছে ,যোগ করেন রাষ্ট্রদূত।

বাংলাদেশ সরকারের প্রচেষ্টায় সৌদি সরকার ২০১৩সালের ১০মে থেকে ৩জুলাই পর্যন্ত সৌদি আরবে বসবাসরত বাংলাদেশিদের ইকামা ট্রান্সফার ও পেশা পরিবর্তনের সুযোগ উম্মুক্ত করে দেয়। পরবর্তীতে বাংলাদেশ সরকারের একান্ত অনুরোধে সৌদি মহানুভব বাদশাহ আব্দুল্লাহ বিন আব্দুল আজিজ আল সৌদ রাজকীয় আদেশে ৩নভেম্বর পর্যন্ত বর্ধিত করা হয়। এর ফলে বিগত সরকারের সময় সৌদি আরব থেকে বাৎসরিক রেমিটেন্স ১ দশমিক ৭৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলার থেকে দ্বিগুণ বৃদ্ধি পেয়ে বর্তমানে সেটা দাড়িয়েছে ৩ দশমিক ৮৩ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে।

এদিকে এবারের জাতীয় দিবসে ভিন্নমাত্রা যোগ করেছে সবুজ পণ্য সামগ্রীর সমারোহ। বিভিন্ন মক্তবগুলো( লাইব্রেরি) খেলনা ও বইয়ের পাশাপাশি বাচ্চাদের পছন্দসই সবুজ রংয়ের পতাকা, ব্যানার, ফেস্টুন, ক্যাপ, টিশার্ট, ব্যাজ, কাপ-প্লেট, ব্রেসলেটস, বড় আকারের চশমা এবং বেলুনসহ বিভিন্ন আইটেম বিক্রি করছে। পাঁচ রিয়াল থেকে ৫০০ রিয়ালের মধ্যে এসব আইটেমের ক্রেতা শিশু ও তরুণরা। দোকানগুলো এসব শিশু ও তরুণদের পছন্দসই রং ও সরবরাহ করছে। যার ফলে জাতীয় দিবসের আনন্দ ঈদের আনন্দে পরিণত হচ্ছে। সেই সঙ্গে নেট জগতে মামা হিসেবে পরিচিত ‘গুগল’ও সেজেছে সৌদি আরবের নিজস্ব সাজে। সড়ক-মহাসড়কে এবং সেখানে স্থাপিত ল্যাম্পপোস্টে আলোকসজ্জা করা হয়েছে।

সৌদি আরবের ছোট-বড় প্রতিটি নগরীতে আলাদা আলাদাভাবে জাতীয় দিবস পালনের উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। সে অনুযায়ী জেদ্দা সমুদ্র সৈকতে উৎসবের নানা আয়োজন করা হয়েছে।

রিয়াদের মিউনিসিপল করপোরেশন একাধিক স্পটে জাতীয় দিবস উদযাপনের জন্য অনুষ্ঠানের আয়োজনের উদ্যোগ নিয়েছে। এছাড়া বিভিন্ন স্থানে ব্যক্তিগত পর্যায়ে বিজয় দিবস উদযাপনের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

দাম্মাম এবং আল খোবার নগরীর সমূদ্র সৈকতে আতশবাজি পোড়ানোর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে।

একনজরে সৌদি আরব

সরকারি নাম : আল মামলাকাতুল আরবিয়্যাতুস সৌদিয়া( রাজকীয় সৌদি আরব ( Kingdom of Saudi Arabia (KSA)

প্রতিষ্ঠা:  ১৯২৬ ঈসায়ি, প্রতিষ্ঠাতা :  আবদুল আযীয বিন আবদুর রহমান
স্বীকৃতি লাভ : ২০শে মে ১৯২৭ ঈসায়ি

একত্রীকরণ ও স্বাধীনতা : ১৯৩২ সালের ২৩শে সেপ্টেম্বর সব গোত্র ও প্রদেশ একত্রীকরণ করা হয়। সে জন্য প্রতি বছর ২৩শে সেপ্টেম্বরই সৌদি আরবের জাতীয় দিবস উদযাপন করা হয়। এটি সৌর হিজরি সনের প্রথম দিন।

রাজধানী : রিয়াদ। এ ছাড়াও সৌদি আরবে ১৩টি প্রাদেশিক প্রশাসনিক রাজধানী আছে।

সরকারপদ্ধতি :  একচ্ছত্র রাজতন্ত্র, রাষ্ট্রপ্রধান খাদিমুল হারামাইন বাদশাহ আবদুল্লাহ বিন আবদুল আযীয আল-সৌদ ও যুবরাজ সালমান বিন আবদুল আযীয আল-সৌদ।

আয়তন :  প্রায় ২২,৫০,০০০ বর্গকিলোমিটার বা ৮,২৯,৯৯৬ বর্গমাইল
ভৌগোলিক সীমারেখা : উত্তরে- জর্ডান ও ইরাক, দক্ষিণে ওমান ও ইয়ামন, পূর্বে কুয়েত, কাতার, বাহরাইন, সংযুক্ত আরব আমিরাত ও আরব সাগর, পশ্চিমে লোহিত সাগর।

ধর্ম : ইসলাম। সৌদি পরিচয় বহনকারী সবাই মুসলমান।
ভাষা :  আরবি।

জনসংখ্যা :  ২,৮৬,৮৬,৬৩৩ জন (২০১০ সাল) জন্ম বৃদ্ধির হার ১.৮%, জন্মের হার ২৮.৫ ও প্রতি হাজারে শিশু মৃত্যুর হার ১১.৫, গড় আয়ু পুরুষ : ৭৪ বছর, মহিলা : ৭৮ বছর।

মাথাপিছু আয় :  ২৫৪৬৬ মার্কিন ডলার, জিডিপি :  ২২৬৩৫।

জাতীয় সঙ্গীত :  ইসলামের মহানুভবতায় দেশপ্রেমকে উজ্জীবিতকরণের ও দেশের উন্নতিকল্পে দায়িত্ববোধ জাগ্রতকরণের বিষয়সংবলিত।

জাতীয় পরিচয় :  সৌদি
স্থানীয় সময় : +৩ ঘণ্টা
জাতীয় পতাকা :  পতাকার রঙ সবুজ। দৈর্ঘ্যরে দুই-তৃতীয়াংশ প্রস্থ এতে তাওহিদের মর্মবাণী “লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রসূলুল্লাহ” (আল্লাহ ছাড়া আর কোনো সত্যিকারের ইলাহ নেই, মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম আল্লাহর রাসূল) এই কালিমা আরবিতে উৎকীর্ণ রয়েছে। কালিমার নিচেই একটি কোষমুক্ত তরবারি অঙ্কিত রয়েছে, যা দ্বারা ন্যায়বিচারকে বোঝানো হয়েছে। এ কালিমা উৎকীর্ণ থাকায় সৌদি আরবের পতাকা কখনো অর্ধনমিত করা হয় না। সবুজ রঙ ইসলামের ঐতিহ্যের দিকে ইঙ্গিতবহ।

জাতীয় প্রতীক :  আড়াআড়ি দুইটি তরবারির ওপর একটি খেজুরগাছ হলো সৌদি আরবের জাতীয় প্রতীক। খেজুরগাছ দ্বারা বোঝানো হয়েছে সমৃদ্ধি ও প্রবৃদ্ধি। আর তরবারি দ্বারা ন্যায়বিচার, শক্তি ও নিরাপত্তা বোঝানো হয়েছে।

আবহাওয়া :  তাপমাত্রা ১২ থেকে ৫১ ডিগ্রি সেলসিয়াসে ওঠানামা করে। বৃষ্টিপাত বিক্ষিপ্ত ও অনিয়মিত। দীর্ঘস্থায়ী উষ্ম ও শুষ্ক গ্রীষ্মকাল। রাতে তাপমাত্রা উল্লেখযোগ্য হারে হ্রাস পায়। শীতকালে হালকা তুষারপাত হয়।

জাতিসত্তা :  আরব ৯০%, আফ্রো-এশীয় ১০%।
মুদ্রা :  সৌদি রিয়াল, ১০০ হালালায় ১ রিয়াল।

সংবিধান :  ইসলামি আইন (শরিয়া) মোতাবেক রচিত, ১৯৯৩ সালে এতে সরকারের অধিকার ও দায়িত্ব সম্পর্কিত ধারা ও উপধারা সংযোজন করা হয়েছে।
আইন বিভাগীয় ক্ষমতা :  সৌদি মন্ত্রী পরিষদ। বর্তমানে সৌদিতে ২২টি মন্ত্রণালয় আছে।

বিচারব্যবস্থা :  ইসলামি আইন অনুযায়ী বিচারব্যবস্থা পরিচালিত হয়।

শিক্ষা :  শিক্ষার হার ৯৫%। তন্মধ্যে পুরুষ- ৮৪.৭%, মহিলা-৭০৮%।

সংস্কৃতি :  সৌদি আরবের সংস্কৃতি মূলত ইসলামি শরিয়াত ও ইসলামি শিক্ষার ওপর ভিত্তি করে প্রতিষ্ঠিত। পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ ভূমি মক্কা ও মদিনা উভয়টি সৌদি আরবে অবস্থিত হওয়ায় ইসলামি সংস্কৃতি খুবই শক্তিশালী।

জাতীয় আয় :  মোট জাতীয় আয় বৃদ্ধির হার ১৩.৫ শতাংশ (২০০৮ সাল)

অর্থনীতি :  সৌদি অর্থনীতি মূলত তেলকেন্দ্রিক। বিশ্বের অন্যতম তেল উৎপাদনকারী দেশ সৌদি আরবের ৯০ ভাগের বেশি আয় আসে তেল রফতানি থেকে এবং ৭৫ ভাগ আসে রাজস্ব থেকে। দাহরানে অবস্থিত আরামকো সৌদি তেল ব্যবস্থাপনার সরকারি কোম্পানি।

প্রাকৃতিক সম্পদ :  তেল ও গ্যাস সৌদি আরবের প্রাকৃতিক সম্পদ। বর্তমানে প্রতিদিন ১১ মিলিয়ন ব্যারেল করে তেল উৎপাদন হচ্ছে। বর্তমানে গ্যাসের মজুদ ১৮০.৫ ট্রিলিয়ন ঘনফুট। এ ছাড়া সেখানে বিপুল পরিমাণ স্বর্ণ, রৌপ্য, তামা, দস্তা, সীসা, লোহা, অ্যালুমিনিয়াম, ইউরেনিয়াম, শিল্পের কাঁচামাল, ফসফেট, কয়লা, পাথর ও নির্মাণসামগ্রীর বিশাল মজুদ মরুময় দেশটিতে আছে।

কৃষি :  কৃষি ক্ষেত্রে সৌদি আরব অতি অল্প সময়েই দ্রুত উন্নয়ন সাধিত করেছে।

বিদ্যুৎ :  সৌদি আরবের সব আবাদি এলাকায় ইতোমধ্যে নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহের আওতায় এসেছে। ২০০৮ সালের পরিসংখ্যান অনুযায়ী ১৮১০৯৮ মিলিয়ন কিলোওয়াট বিদ্যুৎ উৎপন্ন হয়। উৎপাদিত বিদ্যুতের ৫৩ শতাংশ বাসাবাড়ি, ১২ শতাংশ বাণিজ্যিক, ১১ শতাংশ সরকারি, ১৮ শতাংশ শিল্প, ২ শতাংশ কৃষি এবং ৪ শতাংশ অন্যান্য খাতে ব্যবহৃত হয়।

দুই মসজিদের উন্নয়ন :  সৌদি আরব হারামাইনের দেশ। তাই খাদিমুল খারামাইন এই পবিত্র দুই মসজিদের উন্নয়নের জন্য অকাতরে অর্থ ব্যয় করেন। হজযাত্রী, উমরাকারী ও যিয়ারতের উদ্দেশ্যে আগমনকারীদের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ও সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির নিমিত্তে বিরামহীন কাজ করে যাচ্ছেন। বর্তমান সম্প্রসারণ প্রকল্প বাস্তবায়িত হলে মসজিদদ্বয়ের ধারণক্ষমতা তিন গুণ বৃদ্ধি পাবে।

মানবিক সাহায্য : জাতিসংঘ কর্তৃক প্রকাশিত রিপোর্টে দেখা যায় যে, ২০০৮ সালের মানবিক সাহায্য ফান্ডে বিশ্বের সর্বোচ্চ ২০টি দাতা দেশের মধ্যে সৌদি আরব শীর্ষস্থান অধিকার করেছেযা বর্তমানেও অব্যাহত রয়েছে। প্রতি বছর রমজান মাসে সৌদি সরকার বাংলাদেশসহ বিশ্বব্যাপী শুভেচ্ছা উপহারস্বরূপ উন্নতমানের খেজুর প্রেরণ করে থাকে।

বাংলাদেশ সময়: ০১৫০ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৩, ২০১৪

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।