চুয়াডাঙ্গা: চুয়াডাঙ্গায় সাদ্দাম হোসেন (১৮ ) নামে অ্যানথ্রাক্স আক্রান্ত এক রোগীর সন্ধান পাওয়া গেছে। সে চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার মহাম্মদ জুম্মা গ্রামের মতিয়ার রহমানের ছেলে।
সোমবার বেলা সাড়ে ১১ টায় চুয়াডাঙ্গার জেলা সিভিল সার্জন ডা. লোকমান হেকিমের নেতৃত্বে একটি মেডিকেল টিম মহাম্মদ জুম্মা গ্রামে গিয়ে সাদ্দাম হোসেনের স্বাস্থ্য পরীা করেন। এ সময় তার শরীরে অ্যানথ্রাক্সের জীবানু নিশ্চিত হওয়ার পর মেডিকেল টিম তাকে চিকিৎসার ব্যবস্থাপত্র দেন।
সাদ্দাম হোসেনের সঙ্গে কথা হলে সে বাংলানিউজকে জানায়, রোজার মাসে ঢাকার একটি হোটেলে গরুর গোশত খেয়েছিলাম। তার কিছুদিন পরেই সারা গায়ে ও পায়ে ঘা ছড়িয়ে পড়ে।
অ্যানথ্রাক্স আক্রান্তের খবর পেয়ে এর আগে মেডিকেল টিম চুয়াডাঙ্গা সদরের বোয়ালিয়া গ্রামের হাসান আলীর(৩২) বাড়িতে যায়। তিনি ঢাকায় থাকায় তাকে না পেয়ে তার স্ত্রী পাপিয়া (২৬) ও ছেলে নাহিদের (৬) পরীা নিরীা করেন। মেডিকেল টিমের সদস্য ডা.ওয়াহিদ আশরাফ দেলওয়ার বাংলানিউজকে বলেন, এদের শরীরে অ্যানথ্রাক্সের কোনো উপসর্গ পাওয়া যায়নি। এরা চুলকানিতে আক্রান্ত।
বাংলাদেশ সময়: ১৯০০ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২০, ২০১০