সোমবার (১৫ জুন) ভোর রাতে উপজেলার ছাতারপাইয়া পূর্ব বাজারে সোনাকান্দী এলাকায় এ ‘বন্দুকযুদ্ধ’ হয়।
মিজান পার্শ্ববর্তী উপজেলা সোনাইমুড়ীর পৌর এলাকার নাওতলা গ্রামের আলা উদ্দিনের ছেলে।
সেনবাগ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবদুল বাতেন মৃধা জানান, রোববার বিকেলে ধর্ষণ মামলার আসামি মিজানকে গ্রেফতার করা হয়। এরপর তার স্বীকারোক্তি মতে সোমবার ভোর রাত সাড়ে ৩টার দিকে তাকে নিয়ে অন্য সহযোগীদের গ্রেফতার করতে অভিযানে যায় পুলিশ।
এসময় পুলিশ উপজেলার ১ নম্বর ছাতারপাইয়া ইউনিয়নের ছাতারপাইয়া পূর্ব বাজারে পৌঁছালে মিজানের সহযোগীরা অতর্কিতভাবে পুলিশের ওপর গুলি ছুড়ে মিজানকে ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। এসময় আত্মরক্ষার্থে পুলিশও পাল্টা গুলি ছুড়লে মিজানের সহযোগীরা পালিয়ে যায়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় মিজানকে উদ্ধার করে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নিলে দায়িত্বরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
এসময় আহত সেনবাগ থানা পুলিশ রসুল মীর, পিয়াস সরকার ও পিপল আহত হলে তাদের সেনবাগ সরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে একটি এলজি, ২ রাউন্ড গুলি, একটি ধারালো ছোরা উদ্ধার করে। নিহতের মরদেহ বর্তমানে নোয়খালী জেনারেল হাসপাতাল মর্গে রয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১০৩০ ঘণ্টা, জুন ১৫, ২০২০
আরএ