এরমধ্যে করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলায় দুইজন, ইটনা উপজেলায় দুইজন, পাকুন্দিয়া উপজেলায় একজন ও ভৈরব উপজেলায় একজন।
শুক্রবার (১০ এপ্রিল) দুপুরে কিশোরগঞ্জের সিভিল সার্জন ডা. মুজিবুর রহমান বাংলানিউজকে জানান, জ্বর ও সর্দি-কাশি নিয়ে ভুগছিলেন এমন ৩১ জন রোগীদের শরীরের নমুনা সংগ্রহ করে ঢাকায় পাঠানো হয়।
এবিষয়ে স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলেও জানান তিনি।
এরও আগে, জেলার করিমগঞ্জ উপজেলার জঙ্গলবাড়ি মুসলিমপাড়া এলাকার একজন মৃত ব্যক্তির শরীর থেকে নমুনা সংগ্রহ করে করোনা ভাইরাস শনাক্ত হয়।
জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয় সূত্র জানায়, গত ২৪ ঘণ্টায় কিশোরগঞ্জে নতুন করে ১৪৮ জনকে হোম কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে। এনিয়ে জেলায় মোট করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারে সন্দেহে ১৯৪ জনকে হোম কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে।
এরমধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক কোয়ারেন্টিনে রয়েছেন জেলার ভৈরব উপজেলায় নয়জন। এছাড়াও শুক্রবার (১০ এপ্রিল) কোয়ারেন্টিন থেকে ২৬ জনকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে। এ নিয়ে মোট জেলায় এক হাজার ৩৫৬ জনকে কোয়ারেন্টিন থেকে ছাড়পত্র দেওয়া হয়েছে।
সূত্র আরও জানায়, শুক্রবার (১০ এপ্রিল) জ্বর ও সর্দি-কাশি নিয়ে ভুগছিলেন এমন ৩৪ জন রোগীদের শরীরের নমুনা সংগ্রহ করে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০৪ ঘণ্টা, এপ্রিল ১০, ২০২০
এনটি