বৃহস্পতিবার (২৩ মে) ভোরে মেরিন ড্রাইভ সড়কে এ ‘বন্দুকযুদ্ধ’ হয়। হানিফ উপজেলার হ্নীলা নাটমোরা পাড়ার মৃত কাশেম আলীর ছেলে।
পুলিশের দাবি, এ ঘটনায় তিন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। এরা হলেন- কনস্টেবল আব্দুস শুক্কুর, মংচিং প্রু, আর্মড পুলিশ জুয়েল বড়ুয়া।
টেকনাফ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) প্রদীপ কুমার দাস বাংলানিউজকে জানান, পুলিশের হাতে আটক হানিফের স্বীকারোক্তি অনুযায়ী, ভোরে তাকে নিয়ে অস্ত্র ও ইয়াবা উদ্ধারে মেরিন ড্রাইভ সড়কে যায় পুলিশ। এসময় সেখানে আগে থেকে ওৎ পেতে থাকা তার সহযোগিরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়ে। আত্মরক্ষার্থে পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। একপর্যায়ে তারা পিছু হটলে ঘটনাস্থল থেকে ইয়াবা ও অস্ত্রসহ গুলিবিদ্ধ অবস্থায় হানিফকে উদ্ধার করা হয়।
তিনি আরো জানান, হানিফকে গুরুতর আহত অবস্থায় টেকনাফ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হলে সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য কক্সবাজার সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১০৩৭ ঘণ্টা, মে ২৩, ২০১৯
এসবি/আরবি/