নিহত সুখির স্বজন জসিম জানান, দুপুরে স্থানীয় এক চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সুখিকে ওই হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
রাত ৮টায় দায়িত্বরত চিকিৎসক সুখির অস্ত্রোপচার করার জন্য অপারেশন থিয়েটারে নেন।
এসময় সুখির পরিবারের লোকজন মৃত্যুর কারণ জিজ্ঞেস করলে তাদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। একপর্যায়ে কৌশলে পালিয়ে যায় হাসপাতালের ম্যানেজার, চিকিৎসক ও নার্সরা। বিষয়টি সন্দেহজনক মনে করে পুলিশে খবর দেন নিহতের স্বজনরা।
সুখি বরগুনা সদর উপজেলার ৯ নম্বর এম বালীয়াতলী ইউনিয়নের বাসিন্দা শাহীনের স্ত্রী।
বরগুনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবির মোহাম্মদ হোসেন বাংলানিউজকে জানান, প্রসূতি মৃত্যুর খবর পেয়ে সেখানে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ০৪২০ ঘণ্টা, ১৫ মে ২০১৯
আরএ