সোমবার (২০ আগস্ট) বিকেলে বিআইডব্লিউটিএ নারায়ণগঞ্জ নদী বন্দর টার্মিনাল থেকে মেঘনা ও গোমতী সেতু পরিদর্শনে যাওয়ার সময় এই দৃশ্য দেখে তিনি লঞ্চে অতিরিক্ত যাত্রী বহন না করার নির্দেশ দেন।
পরে নৌ পুলিশের লোকজন ওই লঞ্চটিকে থামিয়ে অতিরিক্ত যাত্রী নামিয়ে দেন।
এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের সহযোগিতায় সারাদেশেই বিভিন্ন নদীবন্দরগুলো আধুনিকায়ন করা হচ্ছে। যার মধ্যে নারায়ণগঞ্জ নদী বন্দরও রয়েছে। এই নদীবন্দরের লঞ্চ টার্মিনাল থেকে যেসব লঞ্চ বিভিন্ন রুটে চলাচল করে থাকে সেগুলোরও ফিটনেস ও অন্যান্য কাগজপত্র দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ডিজি শিপিংকে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। তবে এগুলো কিছুটা সময় সাপেক্ষ ব্যাপার।
তিনি বলেন, গোমতী সেতুটি কিছুটা ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। পবিত্র ঈদুল আজহার সময়ে অতিরিক্ত যানবাহনের চাপ কমাতে আমরা ফেরির মাধ্যমে যানবাহন পারাপারে ব্যবস্থা করেছি।
পরিদর্শনকালে মন্ত্রীর সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন- বিআইডব্লিউটিএ’র চেয়ারম্যান কমোডর এম মোজাম্মেল হক, বিআইডব্লিউটিসির চেয়ারম্যান মফিজুর রহমান, বিআইডব্লিউটিএ নারায়ণগঞ্জ নদী বন্দরের যুগ্ম পরিচালক গুলজার আলী, নির্বাহী প্রকৌশলী এনামুল হক, উপ-পরিচালক মো. শহীদুল্লাহ, উপ-পরিচালক জহিরুল ইসলাম, সহকারী পরিচালক এহতেশামুল পারভেজ, মো. শাহআলম প্রমুখ।
পরে মন্ত্রী গোমতী ও মেঘনা সেতু পরিদর্শন শেষে কাঁচপুর বিআইডব্লিউটিএ ল্যান্ডিং স্টেশন পরিদর্শন করেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৪৪ ঘণ্টা, আগস্ট ২০, ২০১৮
আরবি/