রোববার (১৯ আগস্ট) বেলা ১২টায় সরেজমিনে দেখা যায়, শিমুলিয়া ঘাট এলাকায় ৫০টি গাড়ি পারের অপেক্ষায় রয়েছে।
বিআইডব্লিউটিসি’র শিমুলিয়া ঘাট ব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) গিয়াস উদ্দিন পাটোয়ারি বাংলানিউজকে বলেন, ঈদে গাড়ির যেমন চাপ হবে বলে ধারণা করেছিলাম, তেমন নেই বললেই চলে।
তিনি আরো বলেন, সকালের দিকে রো রো ফেরি বীরশ্রেষ্ঠ জাহাঙ্গীর দুইটি যাত্রীবাহী বাস, ৩০-৩৫টি ছোট গাড়ি নিয়ে কাঁঠালবাড়ী ঘাটে পৌঁছেছে। এখন কাঁঠালবাড়ী ঘাট থেকে যাত্রী ও যানবাহন নিয়ে আসলে বিস্তারিত বলা যাবে।
বিআইডাব্লিউটিএ’র ম্যারিন কর্মকর্তা মোহাম্মদ আলী বাংলানিউজকে বলেন, খুব সতর্কভাবে রো রো ফেরি বীরশ্রেষ্ঠ জাহাঙ্গীর চালিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।
বিআইডাব্লিউটিসি’র শিমুলিয়া ঘাট উপ-মহাব্যবস্থাপক শাহ মো. খালিদ নেওয়াজ বাংলানিউজকে বলেন, ঈদের আগে ড্রেজিং করে নাব্যতা সংকট নিরসন করা সম্ভব হবে না। ঈদের পরে হয়ত সম্ভব হতে পারে। এখন এভাবেই ফেরি চালাতে হবে। এ নৌরুটে বর্তমানে ১৫টি ফেরি চলছে।
বিআইডাব্লিউটিএ’র শিমুলিয়া ঘাট পরিদর্শক মো. সোলেমান বাংলানিউজকে জানান, ঈদ যাত্রায় লঞ্চঘাট এলাকায় যাত্রীদের চাপ রয়েছে। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই যাত্রী লোড নিয়ে ঘাট থেকে ছেড়ে যাচ্ছে। অতিরিক্ত যাত্রী নিয়ে যাতে কোনো লঞ্চ না চলাচল করে সেদিকে লক্ষ্য রাখা হচ্ছে। তবে ঈদের আগে যেভাবে যাত্রীদের চাপ পড়ে তেমনটি এখনো পড়েনি।
সিবোট ঘাটের সুপারভাইজার ওয়াহিদ বাংলানিউজকে জানান, সকাল থেকেই চাপ বেড়েছে সিবোট ঘাটে। চাপ সামাল দিতে পর্যাপ্ত সিবোট ঘাটে রয়েছে। লাইফ জ্যাকেট পরিধান করে ধারণ ক্ষমতা অনুযায়ী সিবোট চলাচল করছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৪৯ ঘণ্টা, আগস্ট ১৯, ২০১৮
এনটি