রোববার (১৯ জুলাই) সকাল ১১টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়।
তারেক বরিশালের গৌরনদী উপজেলার মো. রিয়াজ উদ্দিনের ছেলে।
রিয়াজ জানান, শনিবার (১৮ আগস্ট) রাতে এলাকার মসজিদে এশার নামাজ পরছিল তারেক ও তার বন্ধু হেলাল। নামাজ শেষে বেরিয়ে যাওয়ার সময় দেখেন মসজিদের পাশের দানবাক্সে হেলান দিয়ে এক ছেলে ধূমপান করছেন। তারেক তাকে ধমক দিয়ে সেখান থেকে সরে যেতে বললে ওই ছেলেটি তার সঙ্গে তর্ক করতে থাকেন। এতে রাগান্বিত হয়ে তারেক তাকে একটি থাপ্পর দেন।
এ সময় আশপাশের লোকজন এসে বিষয়টি সমাধান করে দেন। এর কিছুক্ষণ পরে ওই ছেলেটি ১০/১২ জন ছেলে নিয়ে এসে তারেককে ছুরিকাঘাত করেন। এ সময় সঙ্গে থাকা হেলালকেও ছুরিকাঘাত করা হয়। তাৎক্ষণিক তাদের উদ্ধার করে ঢামেকে ভর্তি করা হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রোববার সকালে তারেকের মৃত্যু হয়। হেলাল চিকিৎসাধীন।
ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ উপ-পরিদর্শক (এসআই) বাচ্চু মিয়া বাংলানিউজকে জানান, ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ মর্গে রাখা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১২৩৮ ঘণ্টা, আগস্ট ১৯, ২০১৮
এজেডএস/আরবি/