শনিবার (১৮ আগস্ট) দুপুরে খাগড়াছড়ি সদর হাসপাতালে ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহগুলো পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
এরমধ্যে শন কুমার চাকমা ও ধীরাজ কুমার চাকমার মরদেহ পানছড়িতে এবং জিতায়ন চাকমা ও রুপম চাকমার মরদেহ স্বণির্ভরের নিজ বাসায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
জিতায়ন চাকমার মরদেহ তার স্ত্রী প্রভাতি চাকমা এবং রুপম চাকমার মরদেহ তার চাচা নয়ন চাকমা বুঝে নেন। অপরদিকে, ধীরাজ চাকমার মরদেহ প্রতিবেশি আপ্রুইং মারমা এবং শন কুমার চাকমার চাকমার মরদেহ তার বড় বোন কল্পলতা চাকমা পুলিশের কাছ থেকে বুঝে নেন। চার মরদেহ রোববার সকালে ধর্মীয় আনুষ্ঠানিকতা শেষে স্ব স্ব এলাকার স্থানীয় শশ্মানে দাহ করার কথা রয়েছে।
অপরদিকে, পাহাড়ী ছাত্র পরিষদ ও গণতান্ত্রিক যুব ফোরামের তিন নেতা তপন চাকমা, পলাশ চাকমা ও এলটন চাকমার পরিবারের কেউ না আসায় তাদের মরদেহ খাগড়াছড়ি সদর থানায় রাখা হয়েছে।
খাগড়াছড়ি সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাহাদাৎ হোসেন টিটো বাংলানিউজকে বলেন, পুলিশি নিরাপত্তায় চারজনের মরদেহ নিজ নিজ বাসায় পৌঁছে দেওয়া হয়েছে। তবে তপন, পলাশ ও এলটনের পরিবারের কেউ এখনো না আসায় তাদের মরদেহ থানায় রাখা হয়েছে। পরে সেখান থেকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
বাংলাদেশ সময়: ২০২২ ঘণ্টা, আগস্ট ১৮, ২০১৮
এডি/এনটি