সোমবার (১৩ আগস্ট) রাত সাড়ে ১০টায় উপজেলার শাহজালালপুর এলাকার একটি পুকুর থেকে সুজনের মরদেহ উদ্ধার করে তার সহকর্মীরা।
সুজন মৌলভীবাজারের চাতলপুর চা বাগান এলাকার দুর্গাচরণ বাউড়ির ছেলে।
সুজনের সহকর্মী লক্ষ্মীচরণ ও রহমত আলী বাংলানিউজকে জানান, তারা ১০ জন হবিগঞ্জ পল্লীবিদ্যুৎ সমিতিতে শ্রমিক হিসেবে কাজ করেন। সন্ধ্যায় বানিয়াচংয়ের শাহজালালপুর এলাকায় কাজ শেষে সবাই গোসল করতে পুকুরে নামেন। গোসল শেষে সবাই উঠে এলেও সুজন নিখোঁজ হন। পরে রাতে মাছ ধরার জাল দিয়ে পুকুর থেকে সুজনকে উদ্ধার করা হয়। তাকে হবিগঞ্জ আধুনিক জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত ডা. ত্রিলোক কান্তি দাশ মৃত ঘোষণা করেন।
হবিগঞ্জ পল্লীবিদ্যুৎ সমিতির সহকারী পরিচালক সামিউল আশরাফ বাংলানিউজকে জানান, বিষয়টি আমার জানা নেই।
বানিয়াচং থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মোজাম্মেল হক বাংলানিউজকে জানান, বিষয়টি কিভাবে ঘটেছে তা খতিয়ে দেখছে পুলিশ।
বাংলাদেশ সময়: ১৫২২ ঘণ্টা, আগস্ট ১৪, ২০১৮
এনটি