রোববার (১২ আগস্ট) দুপুরে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।
এক প্রশ্নের জবাবে বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, ছাত্রজীবন থেকে দেখেছি সাংবাদিকরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পেশাগত দায়িত্ব পালন করেন।
‘যারা বয়সে আমাদের থেকে বড় ছিলেন। আমাদের আদর করতেন, কাছে টেনে নিতে,মাওলা ভাই, লাল ভাই, সিরাজউদ্দিন ভাই, শহীদুল্লাহ কায়সার ভাই। তারা আমাদের বুদ্ধি-পরামর্শ দিতেন। তাদের সঙ্গে আমাদের পূর্ণ যোগাযোগ ছিলো। ’
তিনি বলেন, জিগাতলায় সাংবাদিকরা তাদের পেশাগত দায়িত্ব পালন করতে গিয়েছিলেন। তাদের যে হামলা করা হয়েছে এর বিচারে আমি মনে করি, সরকার অঙ্গীকারবদ্ধ। যেখানে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী নিজে বলেছেন, তথ্যমন্ত্রী বলেছেন,আমিও বলছি, যারা এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত, সে যেই হোক, তার বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নিতে হবে।
তোফায়েল আহমেদ বলেন, দুঃখজনক হলেও দুর্ভাগ্যক্রমে এটা হয়েছে বলে আমি মনে করি। তবে দেখুন, এটা পরিকল্পিত। আন্দোলন হচ্ছিল বিভিন্ন স্থানে। সেখান থেকে তা জিগাতলায় যাবে কেন? বিশ্ববিদ্যালয় থেকে হাজার হাজার মানুষ নিয়ে সেখানে যাওয়া হলো। মানে টার্গেট আওয়ামী লীগ অফিস।
তিনি বলেন, ধানমন্ডির অফিসটি কেবল-ই আওয়ামী লীগ কার্যালয় নয়। এটা আওয়ামী লীগ সভাপতির রাজনৈতিক কার্যালয় হিসেবেও পরিচিত। এ হামলা বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা।
বাংলাদেশ সময়: ১৬২৭ ঘণ্টা, আগস্ট ১২, ২০১৮
আরএম/এমএ