তিনি বলেন, দু-একটি অভিযোগ ছাড়া টিকিট বিক্রি সুষ্ঠু ও সুন্দর হচ্ছে।
রোববার কমলাপুর স্টেশনে নিজ কক্ষে এসব কথা বলেন তিনি।
এদিকে রোববারের সকালের টিকিট পেতে শনিবার (১১ আগস্ট) বিকেল থেকেই অনেকে লাইনে দাঁড়িয়েছেন। কমলাপুর স্টেশনের ভেতরে ও বাইরে টিকিটপ্রত্যাশীদের উপচেপড়া ভিড় দেখা গেছে।
স্টেশন সূত্রে জানা গেছে, রোববার মোট ৩১ আন্তঃনগর ও চারটি ঈদ স্পেশাল আন্তঃনগর ট্রেনের ২৫ হাজার ৩৫৭টি টিকিট বিক্রি চলছে। এদিন দেওয়া হচ্ছে ২১ আগস্টের টিকিট।
এদিকে পুরো স্টেশন এলাকা গোপন ক্যামেরার মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। কালোবাজারে টিকিট বিক্রি প্রতিরোধে রয়েছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব), পুলিশ, রেলওয়ে পুলিশ ও আনসার বাহিনী। অন্যদিকে অপরাধীদের তাৎক্ষণিক সাজা দিতে পরিচালনা করা হচ্ছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
একইভাবে আগামী ১৫ আগস্ট থেকে ঢাকাফেরত যাত্রীদের জন্য ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু হবে। ১৫ আগস্ট পাওয়া যাবে ২৪ আগস্টের ফিরতি টিকিট। আর ১৬, ১৭, ১৮ ও ১৯ আগস্ট যথাক্রমে পাওয়া যাবে ২৫, ২৬, ২৭, ২৮ আগস্টের টিকিট।
অনিক নামে এক টিকিটপ্রত্যাশী জানান, তিনি শনিবার ২০ আগস্টের টিকিট নিতে কমলাপুরে আসেন। ওইদিনের টিকিট না পাওয়ায় তিনি ২১ আগস্টের জন্য আবারও লাইনে দাঁড়িয়েছেন। তার আশা রোববার তাকে খালি হাতে ফিরতে হবে না।
কমলাপুর স্টেশন ম্যানেজার সিতাংশু চক্রবর্তী বলেন, আগামী ১৭ আগস্ট সারাদেশের উদ্দেশে মোট ৩১টি আন্তঃনগরসহ মেইল, লোকাল ও স্পেশাল আন্তঃনগর ট্রেন ছেড়ে যাবে। মেইল ও লোকাল সার্ভিসের টিকিট যাত্রার দিন দেওয়া হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১২১৬ ঘণ্টা, আগস্ট ১২, ২০১৮
ইএআর/আরআর