সোমবার (২৫ জুন) সকাল ১০টায় নৌ-থানা পুলিশ চাঁদপুর নতুন বিকল্প লঞ্চঘাট এলাকার নদী থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে।
নিহত সেলিম মিয়া ফিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া থানার গিলাবাদ গ্রামের মো. আব্বাস উদ্দিনের ছেলে।
এর আগে শনিবার (২৩ জুন) বিকেল ৪টার দিকে চাঁদপুর লঞ্চঘাটে অবস্থানরত মেসার্স গজারিয়া শিপিং করপোরেশনের মালিকানাধীন এমভি ইমাম হাসান-২ লঞ্চের পাখায় আটকে যাওয়া জাল ছাড়াতে গিয়ে নিখোঁজ হন সেলিম মিয়া।
চাঁদপুর নৌ-থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. হাসান সিকদার বাংলানিউজকে বলেন, সকাল ৯টার দিকে লঞ্চঘাট এলাকায় সেলিম মিয়ার মরদেহ ভাসতে দেখে নৌ-পুলিশকে খবর দেয় স্থানীয়রা। পরে পুলিশ সেখানে গিয়ে জেলে নৌকার সাহায্যে মরদেহটি উদ্ধার করে। নিহত সেলিম মিয়ার ভগ্নিপতি ও ইমাম হাসান লঞ্চের চালক ছগির মিয়া মরদেহটি শনাক্ত করেন।
চাঁদপুর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ওয়ালি উল্যাহ ওলি বাংলানিউজকে বলেন, খবর পেয়ে চাঁদপুর মডেল থানা পুলিশ লঞ্চঘাটে গিয়েছে। নিহতের পরিবারের সদস্যদের কোনো অভিযোগ নেই। তারা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে ময়নাতদন্ত ছাড়াই মরদেহ হস্তান্তরের আবেদন করেছে। নির্দেশনা পেলে আমরা মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করব। তবে এ ব্যাপারে থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩০৭ ঘণ্টা, জুন ২৫, ২০১৮
আরএ