শনিবার (২৩ জুন) সকাল ১০টার দিকে উপজেলা শহরের সাতকপাট এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করে পুলিশ। পুলিশের দাবি নিহত ওল্টু আলমডাঙ্গার শীর্ষ মাদক বিক্রেতা।
নিহত ওল্টু মণ্ডল উপজেলার গোবিন্দপুর গ্রামের মৃত মহাসিন আলির ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, শনিবার সকালে আলমডাঙ্গা রেল স্টেশনের অদূরে সাতকপাটের নিচে ওল্টু মণ্ডলের গুলিবিদ্ধ মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে থানায় খবর দেওয়া হয়। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।
আলমডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু জিহাদ ফকরুল আলম খাঁন বাংলানিউজকে জানান, নিহত ওল্টু উপজেলার শীর্ষ মাদক বিক্রেতা। তাছাড়া তার শাশুড়ি মিনি খাতুন পুলিশের মোস্ট ওয়ানটেড তালিকাভুক্ত মাদক বিক্রেতা। তিনি বর্তমানে কারা অন্তরীন। তার অনুপস্থিতে ওল্টুই গোপনে শাশুড়ির মাদক সামাজ্য নিয়ন্ত্রণ করছিলো। ওল্টুর বিরুদ্ধে থানায় ১২টি মামলা রয়েছে বলে জানান তিনি।
চুয়াডাঙ্গা পুলিশ সুপার মাহবুবুর রহমান জানান, মাদকের টাকা ভাগাভাগি নিয়ে অন্তর্দ্বন্দের কারণে ওল্টু মণ্ডল খুন হতে পারেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ ব্যাপারে তদন্ত শুরু হয়েছে। তদন্তের পরই বিস্তারিত জানানো সম্ভব হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১২০৭ ঘণ্টা, জুন ২৩, ২০১৮
আরএ