উদ্যানটিতে শিশুদের মনোহারি খেলনা ও বিনোদনের মাধ্যমে শিশুদের বহুমুখী শিক্ষার লক্ষে বর্ণমালা পরিচয় ছাড়াও জীব বৈচিত্র্যসহ সমাজ বিজ্ঞানের নানা খুঁটিনাটি বিষয় তুলে ধরা হয়েছে নিখুঁত ভাবে। পাশাপাশি সাহিত্যের জ্ঞান ভাণ্ডার বাড়াতে কবি সাহিত্যিক আর প্রাচীন সামাজ ব্যবস্থার সমাহারে শিশু উদ্যানটি যেনো এক পাঠমালা।
শিশু উদ্যান নাম হলেও সব বয়সীদের কাছেই তা সমান বিনোদন কেন্দ্র হওয়ায় প্রকৃতির নির্মল নির্যাস নিতে ঈদে দূর-দুরান্ত থেকে সব শ্রেণী-পেশার মানুষ এখানে আসেন।
নওগাঁর ধামইরহাট উপজেলার শাহেদ আলী, গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জ উপজেলার আরমান হোসেন, জয়পুরহাটের ক্ষেতলাল উপজেলার মাহবুবুর রহমান ঈদের দ্বিতীয় দিন পরিবারসহ বেড়াতে এসেছেন শিশু উদ্যানে। তারা বাংলানিউজকে জানান, ছোট পরিসরে হলেও উদ্যানটি প্রাকৃতিক পরিবেশে সাজানো। আর তাই প্রতি বছরের মতো এবারও তারা পরিবারসহ বেড়াতে এসেছেন।
জয়পুরহাট শিশু উদ্যানের কর্ণধার রফিকুল ইসলাম প্রিন্স বাংলানিউজকে বলেন, দর্শনার্থীদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে নতুন নতুন রাইড সংযোগসহ দু’টি লেক নতুন করে সাজানো হচ্ছে। যা সব শ্রেণী-পেশার দর্শনার্থীকে আনন্দ দেবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৩০ ঘণ্টা, জুন ১৯, ২০১৮
এসআরএস