সোমবার (১৮ জুন) রাত সাড়ে ৯টায় উপজেলার রত্নাপালং ইউপির ৫নং ওয়ার্ডের চাকবৈঠা গ্রামে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত শিশুরা হলো- রত্নাপালং ইউপির চাকবৈঠা গ্রামের আবদুল কাদেরের দুই মেয়ে মারাওয়া (৯) ও সাফা (৭) এবং কাদেরের ভাই আবু ছিদ্দিকের ছেলে ফাহিম (৮)।
আবদুল কাদের বাংলানিউজকে বলেন, ঈদের তৃতীয় দিনে বাড়ি ভর্তি মেহমান ছিল। তাদের সঙ্গে আসা অন্য শিশুদের নিয়ে রাতে উঠানে খেলছিল আমার দুই মেয়ে ও আমার ভাইয়ের ছেলে।
অপর ভাই আবু ছিদ্দিক বাংলানিউজকে বলেন, খেলতে গিয়ে মারাওয়া, সাফা ও ফাহিম উঠানের পাশে থাকা পুকুরে পড়ে যায়। পরে অনেক খোঁজাখুজির পর ওই পুকুর থেকে তিন ভাই-বোনের ভাসমান মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
রত্নাপালং ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান খায়রুল আলম চৌধুরী বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বাংলাদেশ সময়: ০২২২ ঘণ্টা, জুন ১৯, ২০১৮
টিটি/এনটি