রাজধানীর গাবতলী, কল্যাণপুর বাসস্ট্যান্ড ঘুরে দেখা যায়, ‘লেটম্যান’দের ভিড়। তবে এ ভিড় টিকিট নিয়ে হাহাকারের নয়।
বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা আমীর হোসেন জানান, শিপমেন্ট ছিল। তাই চাঁদরাতেও কাজ করতে হয়েছে। গ্রামের বাড়ি যশোরে বউ-বাচ্চা আগেই পাঠিয়ে দিয়েছেন। এখন তিনি যাচ্ছেন। তবে ভালো গাড়ি এখন নেই।
রুমানা আক্তার আগে টিকিট পাননি। তাই আরামে যাওয়ার জন্য ঈদের দিন সকালই বেছে নিয়েছেন। তার স্বামী ঢাকাতেই থাকছেন। ছেলেকে নিয়ে রংপুর যাচ্ছেন তিনি।
আক্ষেপ তার, অনেক ইচ্ছা ছিল। বাবা-মায়ের সঙ্গে ঈদ করবো। কিন্তু হলো না।
রফিক আহমেদ কাজ করেন চট্টগ্রামের একটি প্রতিষ্ঠানে। বাংলানিউজকে বলেন, চট্টগ্রাম থেকে আসতেই দেরি হয়ে গেছে। গ্রামের বাড়ি দিনাজপুর যাওয়ার জন্য এখন বাসের অপেক্ষায় রয়েছেন।
তিনি বলেন, বেসরকারি চাকরি। প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনে কাজ করতে হয়। তবে এটা আসলে ভালো লাগে না। এখন সড়কেই ঈদের দিন কেটে যাবে। এটা কারোরই ভালো লাগে না।
বাংলাদেশ সময়: ১১১০ ঘণ্টা, জুন ১৬, ২০১৮
ইইউডি/এএ