জানা যায়, দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জেলাগুলোর সঙ্গে ভোলায় যোগাযোগের সহজ মাধ্যম হচ্ছে নৌপথ। এছাড়াও সড়ক পথে লক্ষীপুর, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম ও ঢাকা থেকে সড়ক পথে ভোলা-লক্ষীপুর রুট ব্যবহৃত হচ্ছে।
বিআইডব্লিটিএ কর্মকর্তারা জানান, দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে পাঁচ থেকে সাত লাখ মানুষ নিজ জেলা ভোলায় ঈদ করতে আসেন। সে হিসেবে সব কয়টি নৌ-রুটেই যাত্রীদের চাপ থাকে। শনিবার সকাল পর্যন্ত এ চাপ অব্যাহত থাকবে বলে জানান তারা।
বিআইডব্লিউটিএ পরিদর্শক (ট্রাফিক) মো. নাসিম বাংলানিউজকে জানান, শুক্রবার (১৫ জুন) সকাল থেকেই বিভিন্ন ঘাটে যাত্রীদের ঢল নেমেছে। ঈদে সরকারিভাবে স্পেশাল সার্ভিসের ব্যবস্থা না থাকলেও বেসরকারি নৌযান ও জাহাজে মানুষ ফিরছে। এছাড়া নতুন দুটি সার্ভিস যুক্ত হয়েছে। তবে ঘাটে কোনো সমস্যা নেই।
এদিকে, ঈদে যাত্রীরা যাতে নির্বিঘ্নে যাতায়াত করতে পারে এজন্য লঞ্চ, ফেরিঘাট ও বাস স্টপেজগুলোতে পুলিশ, নৌ পুলিশ, কোস্টগার্ড, বিআইডব্লিউটিএ, বিআইডব্লিটিসিসহ প্রশাসনের কর্মকর্তারা নিয়োজিত রয়েছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৪৯ ঘণ্টা, জুন ১৫, ২০১৮
এনটি