সুন্দরবন ট্রেনটির খুলনার উদ্দেশে ছাড়ার কথা ৬টা ২০ মিনিটে। এই ট্রেনেরও দেখা নেই।
নওগাঁর মান্দা উপজেলার রফিকুল ইসলাম ধূমকেতু এক্সপ্রেসে প্রথমে রাজশাহী পৌঁছাবেন। এরপরে যাবেন নওগাঁয়। কিন্তু ধূমকেতুর কোনো খবর নেই।
আলমগীর নামে রাজশাহীগামী আরেক যাত্রী বলেন, রাত দুইটা থেকে ধূমকেতুর অপেক্ষায় কমলাপুরে আছি। এখন শুনশি ১০টা ২০ মিনিটে ট্রেন ছাড়বে।
ধূমকেতুর মতো অনিশ্চয়তায় সুন্দরবন এক্সপ্রেসের যাত্রীরাও। যশোরগামী যাত্রী মশিউর রহমান বলেন, কমলাপুরের স্ক্রিনে দেখলাম সুন্দরবন লেট হবে। এখন কতো লেট কে জানে?
রাত পোহালেই ঈদ। প্রিয়জনদের সঙ্গে ঈদের আনন্দ ভাগাভাগি করতে শেষ সময়ে ঘরমুখো যাত্রীদের ভোগান্তির কোনো অন্ত নেই। রাত থেকে হাজারও যাত্রীর দখলে কমলাপুর।
তবে নির্ধারিত সময়ে এসেছে জামালপুরগামী তিস্তা এক্সপ্রেস। এই ট্রেনটির ছাদে চড়েও অসংখ্য মানুষ বাড়ি ফিরছেন। ট্রেনটিতে যেন তিল ধারণের ঠাঁই নেই। হাজারও ভোগান্তি হলেও ট্রেনের চাকা ঘুরলে সব যেন ভুলে যান ঘরমুখো মানুষেরা।
বাংলাদেশ সময়: ০৬০৮ ঘণ্টা, জুন ১৫, ২০১৮
এমআইএস/এসআই