বৃহস্পতিবার (১৪ জুন) দুপুর ১২টার দিকে প্রায় সব যাত্রী বের হয়ে যান টার্মিনাল থেকে। এভাবে এক ঘণ্টার বেশি সময় ধরে ধোঁয়ায় কষ্ট করতে থাকেন ঈদে ঘরমুখো যাত্রীরা।
এসময় যাত্রীদের পক্ষে একজন ফায়ার সার্ভিসে খবর দেয়। পরে ফায়ার সার্ভিসের কল্যাণপুর কন্ট্রোল থেকে একটি ইউনিট গিয়ে আগুন নেভানোর চেষ্টা করে। প্রায় ৩০ মিনিট চেষ্টার পর আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।
যেভাবে আগুনের সূত্রপাত, গাবতলী বাস টার্মিনালের পেছনে বেড়িবাঁধ বাইপাসের পাশে লিচুর পাতা স্তুপ করে রাখা আছে। সঙ্গে ফেলা আছে বিভিন্ন কাগজ, টার্মিনালের উচ্ছিষ্ট। বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সেখানে কারো মাধ্যমে বা কারো ফেলা সিগারেট থেকে আগুন লাগতে পারে বলে স্থানীয়দের ধারণা।
আনিস আহমেদ নামে এক যাত্রী বলেন, আমি বেলা সাড়ে ১১টার দিকে ধোঁয়া দেখতে পাই। আস্তে আস্তে ধোঁয়া বাড়তে থাকে। পরে যাত্রী বিশ্রামাগার থেকে বের হয়ে রাস্তায় চলে আসি। সেখানে বসার পরিস্থিতি ছিল না। শ্বাস-প্রশ্বাস বন্ধ হয়ে আসছিল।
দারুস সালাম শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক আক্তার হোসেন বলেন, যাত্রীদের কষ্টের কথা ভেবে আমরা প্রথমে আগুন নেভানোর চেষ্টা করি। তা সম্ভব না হওয়ায় ফায়ার সার্ভিসকে ডাকা হয়। তারা এসে দুপুর সোয়া ১টার দিকে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৩০ ঘণ্টা, জুন ১৪, ২০১৮
ইএআর/আরবি/