এছাড়াও অপহরণের অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় তাকে আরো ১৪ বছরের কারাদণ্ড ও ৪০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
বুধবার (৩০ মে) দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক কিরণ শংকর হালদার এ দণ্ডাদেশ দেন।
দণ্ডপ্রাপ্ত শাহ আলম কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলার গাইটালের নয়াপাড়া এলাকার মৃত ফালু মিয়ার ছেলে।
আদালত ও মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে জানা যায়, ২০১৪ সালে ১৫ মে রাতে গাইটাল এলাকার নয়ন মিয়ার চার বছরের শিশু কন্যা আফরোজাকে ঘর থেকে তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণের পর হত্যা করে শাহ আলম। পরদিনই পুলিশ শাহ আলমকে আটক করে। এ ঘটনায় শিশুটির বাবা নয়ন মিয়া বাদী হয়ে শাহ আলমকে আসামি করে কিশোরগঞ্জ মডেল থানায় মামলা দায়ের করেন। পরে পুলিশ তদন্ত শেষে শাহ আলমকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে।
মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে অভিযোগ প্রমাণিত হলে বুধবার দুপুরে আদালত এ রায় দেন।
রাষ্ট্রপক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ স্পেশাল পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) অ্যাডভোকেট এম এ আফজল এবং আসামিপক্ষে ছিলেন অ্যাডভোকেট আবু বক্কর সিদ্দিক।
বাংলাদেশ সময়: ১৫১৬ ঘণ্টা, মে ৩০, ২০১৮
আরএ