শুক্রবার চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর উপজেলার ২/১টি জায়গায় আম বিক্রি শুরু হলেও শনিবার (২৬) দুপুর ১২টার দিকে মাত্র এক ভ্যান (আড়াই মণ) রানি গোপাল আম নামান কাশিয়াবাড়ীর আম ব্যবসায়ী কাশিম উদ্দীন। কিন্তু তাকে পড়তে হয়েছে বিড়ম্বনায়।
কারণ হিসেবে কাশিম উদ্দীন বাংলানিউজকে জানান, সুস্বাদু আম রানি গোপাল আম গাছে পেকে যাওয়ায় বাধ্য হয়েই বাজারে নামিয়েছেন। কিন্তু ৪০/৫০ টাকা কেজি দরে দাম চেয়েও বিক্রি করতে পারছেন না ক্রেতার অভাবে। দেশের রাজশাহী ও সাতক্ষীরায় আগে আম পেকে যাওয়ায় এসব এলাকায় বাইরের ক্রেতারা অবস্থান করছেন। ফলে পাইনবাবগঞ্জে জেলার বাইরের ক্রেতা না থাকায় এবং রমজান মাসে আমের চাহিদা কম থাকায় স্থানীয়দেরও আমের প্রতি আগ্রহ কম। বিভিন্ন স্থান থেকে আম ক্রেতারা সঠিক সময়ে না আসায় এমন বিড়ম্বনায় পড়তে হয়েছে আম ব্যবসায়ী কাসিম উদ্দীনকে।
একই অবস্থা জেলার অন্যান্য আম ব্যবসায়ীদেরও। তবে আম সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ী নেতারা জানিয়েছেন, আগামী ২০ রমজান থেকে কর্মচাঞ্চাল্য হয়ে উঠবে দেশের বৃহত্তম কানসাটের এ আম বাজার। এদিকে শিবগঞ্জ আম বাজার ও সদর উপজেলার সদরঘাট আমবাজারে গিয়ে কোনো আম চোখে না পড়লেও সবজি বাজারগুলোতে স্বল্প কিছু আম বিক্রি হতে দেখা গেছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৩৮ ঘণ্টা, মে ২৬, ২০১৮
এসআরএস