৩০ রোজা পূর্ণ হলে আগামী ১৭ জুন বাংলাদেশে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপন হওয়ার কথা।
সে হিসেবে ঈদে বাড়ি গমনেচ্ছু যাত্রীদের ১ জুন দেওয়া হবে ১০ জুনের (রোববার) টিকিট।
আর ঈদ উদযাপন শেষে কর্মস্থলে গমনেচ্ছু যাত্রীদের ১০ জুন দেওয়া হবে ১৯ জুনের, ১১ জুনে দেওয়া হবে ২০ জুনের, ১২ জুনে ২১ জুনের, ১৩ জুনে ২২ জুনের, ১৪ জুনে ২৩ জুনের এবং ১৫ জুনে দেওয়া হবে ২৪ জুনের ফিরতি টিকিট।
বৃহস্পতিবার (২৪ মে) রেল ভবনে সংবাদ সম্মেলন করে রেলমন্ত্রী মুজিবুল হক এ তথ্য জানান। এর অাগে সংশ্লিষ্টদের নিয়ে বৈঠক করেন মন্ত্রী।
**বিলম্ব হলেই বিকল্প ট্রেন, সবার ছুটি বাতিল
মুজিবুল হক বলেন, এবার ঈদে মোট সাত জোড়া বিশেষ ট্রেন থাকছে। ঈদের পাঁচদিন আগে এবং সাতদিন পরে বিশেষ ট্রেন চলাচল করবে। রেলে এই ১২ দিন কোনও বন্ধ থাকবে না। এই দিনগুলোতে সারাদেশের সব রুটেই ট্রেন চলাচল করবে। তিনি জানান, ঢাকার কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে যে ৩১টি আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল করবে, সেসবের টিকিটসংখ্যা হবে ২২ হাজার। রেলপথের একজন যাত্রী সর্বোচ্চ চারটি টিকিট কিনতে পারবেন।
মন্ত্রী জানান, উপমহাদেশের অন্যতম বড় ঈদের জামাত হয় কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়া ঈদগাহে। এই ঈদগাহে যাতায়াতের জন্য ঈদের দিন ভৈরববাজার থেকে কিশোরগঞ্জ এবং ময়মনসিংহ থেকে কিশোরগঞ্জ রুটে দু’টি ট্রেন চালানো হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৩০৬ ঘণ্টা, মে ২৪, ২০১৮
এমআইএস/এইচএ/