বুধবার (২৩ মে) দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি) সংলগ্ন রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে আয়োজিত মানববন্ধন থেকে এ দাবি জানানো হয়।
এসময় মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন- সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক ও ছাত্রলীগের উপ-মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক সম্পাদক আল মামুনসহ নেতাকর্মীরা।
মুক্তিযোদ্ধা সন্তান ও প্রজন্ম পরিষদেরর দাবিগুলো হল- জামায়াত-শিবির, যুদ্ধাপরাধী ও স্বাধীনতাবিরোধী ব্যক্তি ও দলের সন্তানদের সরকারি চাকরিতে নিয়োগ বন্ধ রাখতে হবে, কোটা সংস্কারের নামে হত্যার গুজব ছড়িয়ে উস্কানি দিয়ে দেশে অরাজকতা, নৈরাজ্য ও সন্ত্রাস সৃষ্টিকারীদের চিহ্নিত করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে, জামায়াত-শিবির ও স্বাধীনতাবিরোধীদের মধ্যে যারা সরকারি চাকরিতে বহাল থেকে দেশের উন্নয়ন ব্যহত করছে ও সরকারবিরোধী নানা চক্রান্তে লিপ্ত রয়েছে তাদের চিহ্নিত করে চাকরি থেকে বরখাস্ত করতে হবে, যুদ্ধাপরাধীদের সব স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি সরকারের অনুকূলে বাজেয়াপ্ত করতে হবে, ২০১৩,২০১৪ ও ২০১৫ সালে যারা পুড়িয়ে, পিটিয়ে, কুপিয়ে শ্রমিক, কর্মচারী, পেশাজীবী, মুক্তিযোদ্ধা, ছাত্র, যুবক, শিশু, নারীসহ অসংখ্য মানুষকে হত্যা করেছে এবং আগুন সন্ত্রাস সৃষ্টি করে বেসরকারি ও রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংস করেছে স্পেশাল ট্রাইব্যুনাল গঠন করে তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে এবং মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মান ক্ষুন্নকারী এবং মুক্তিযুদ্ধ ও বঙ্গবন্ধু সম্পর্কে কটাক্ষকারীদের বিরুদ্ধে পাশ্চাত্যের ‘হলোকাষ্ট বা জেনোসাইড ডিনায়ের ল’ এর আদলে আইন প্রণয়ন করে বিচারের ব্যবস্থা করতে হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭১১ ঘণ্টা, মে ২৩, ২০১৮
এসকেবি/ওএইচ/