রোববার (২০ মে) রাতে ওই শিশুটির স্থানীয় লাইফ কেয়ার ক্লিনিক অ্যান্ড নার্সিং হোমে জন্ম হয়। শিশুটির মা উপজেলার বাঘেরবাড়ি গ্রামের কৃষক আনিছুর রহমানের স্ত্রী মর্জিনা আক্তার।
চিকিৎসকরা জানান, ‘মারমেইড সিনড্রোম’ আক্রান্ত শিশুদের মূলত ‘মৎস্যকন্যা’ বলে অভিহিত করা হয়ে থাকে। জন্ম নেওয়া ওই শিশুর দু’টি পা জোড়া লাগানো ছিলো। এমন শিশুদের কোনো প্রজনন অঙ্গও থাকে না। ফলে তাদের লিঙ্গ চিহ্নিত করা সম্ভব হয় না।
এ বিষয়ে ওই ক্লিনিকের চিকিৎসক আবদুস সাত্তার বাংলানিউজকে বলেন, সাধারণত লাখে এমন একটি শিশু জন্ম হয়ে থাকে।
চিকিৎসা বিজ্ঞানের উদ্ধৃতি দিয়ে তিনি বলেন, শিশুটি ‘মারমেইড সিনড্রোম’র শিকার। এর আভিধানিক অর্থ ‘মৎস্যকন্যা’। শিশুটির মাথা থেকে কোমর পর্যন্ত সাধারণ জন্ম নেওয়ার শিশুর মতই থাকে। কিন্তু নিচের অংশ মাছের লেজের মতো দেখায়।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৩৬ ঘণ্টা, মে ২১, ২০১৮
জিপি