উপজেলা প্রশাসন এবং কুয়াকাটা পৌরসভার উদ্যোগে রোববার (২০ মে) সকাল সাড়ে ১০টা থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত চলে বালু খোড়াখুড়ির কাজ। ২৬ শ্রমিকের সমন্বয়ে প্রায় ৪৫ ফুট লম্বা এবং প্রায় ২০ ফুট প্রশস্ত ‘বেলিন’ তিমিটি সংরক্ষণের জন্যই এ মাটিচাপা দেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছে উপজেলা প্রশাসন।
কলাপাড়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) তানভীর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, তিমিটি সংরক্ষণের উদ্দেশে প্রথম পর্যায়ে বালুচাপা দেওয়া হচ্ছে। তিমিটি সৈকতে পরে থাকলে দুর্গন্ধ ছড়াবে এবং পরিবেশ নষ্ট করবে। তাই বালুচাপা থাকলে পরিবেশ নস্ট হবে না। তিমির শরীরের মাংস এবং অন্যান্য দেহাংশ গলে বালুতে মিশে যাওয়ার পর কঙ্কাল সংগ্রহ করে নির্ধারিত স্থানে সংরক্ষণ করে পর্যটক এবং শিক্ষার্থীদের জন্য স্থানান্তর করা হবে।
গত শনিবার সকালে কুয়াকাটা জিরো পয়েন্ট থেকে চার কিলোমিটার পূর্বে সংরক্ষিত জাতীয় উদ্যান সংলগ্ন সৈকতে আটকে পরে তিমিটি। পরে শনিবার ভোরে জেলে ও আগত পর্যটকদের নজরে আসে এটি।
বাংলাদেশ সময়: ২০০৫ ঘণ্টা, মে ২০, ২০১৮
এমএস/টিএ