বৃহস্পতিবার (১৭ মে) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন মেঘনায় এ বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের কাছে এমন মন্তব্য করেন তিনি।
বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের ইউ মিন্ট থো বলেন, আমরা খুব ফলপ্রসূ বৈঠক করেছি।
এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, প্রত্যাবাসনের জন্য সেখানকার লোকদের (রোহিঙ্গা) মধ্যে সচেতনতা বাড়াতে হবে। এটা বৈঠকে আমরা তুলে ধরেছি।
তবে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন ঠিক কবে নাগাদ শুরু হবে, এমন প্রশ্নের কোনো উত্তর দেননি মিয়ানমারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের স্থায়ী সচিব।
রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন মেঘনায় সকাল ১১টা থেকে শুরু হয়ে বিকাল সাড়ে ৩টায় বৈঠক শেষ হয়। দুই দেশের বৈঠকে মিয়ানমার প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন মিয়ানমারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের স্থায়ী সচিব ইউ মিন্ট থো। আর বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন পররাষ্ট্রসচিব শহীদুল হক।
বৈঠক শেষে পররাষ্ট্রসচিব এম শহীদুল হক সাংবাদিকদের বলেন, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে আলোচনায় অগ্রগতি হয়েছে। প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়ার প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা হয়েছে। উভয়পক্ষ দ্রুত প্রত্যাবাসনে সম্মত হয়েছি।
এক প্রশ্নের উত্তরে পররাষ্ট্রসচিব বলেন, রোহিঙ্গাদের জন্য যে তালিকা দেওয়া হয়েছিলো, সেটা যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করেছি আমরা। উভয়পক্ষে খুব খোলামেলা আলোচনা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭০৩ ঘণ্টা, মে ১৭, ২০১৮
টিআর/এমজেএফ