শুক্রবার ( মে ০৪) সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় মরদেহ তিনটি আনা হয়।
এই তিনজন হলেন ইউপিডিএফের একাংশের প্রধান তপন জ্যোতি চাকমা ওরফে বর্মা (৩৬), তার মামাতো ভাই মহালছড়ি যুব সমিতিরি সভাপতি সুজন চাকমা (৩০) ও জিমিত চাকমা রেফ তনয়া চাকমা।
এর আগে দুপুরে ঘটনার পরে মাইক্রোবাস চালক সজিব হাওলাদার ও সেতু দেওয়ানের মরদেহ হাসপাতালে আনা হয়। পরে তাদের মরদেহ ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
খাগড়াছড়ি সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহাদাত হোসেন টিটো বাংলানিউজকে জানান, মরদেহগুলো ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
বৃহস্পতিবার ( মে ০৩) সকালে বাসা থেকে অফিসে যাওয়ার সময় রাঙামাটির নানিয়ারচর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (এমএন লারমা) কেন্দ্রীয় সহসভাপতি শক্তিমান চাকমাকে গুলি করে হত্যা করা হয়।
শুক্রবার দুপুরে শক্তিমানের শেষকৃত্য থেকে ফেরার পথে নানিয়ারচর উপজেলার বেতছড়ি এলাকায় গাড়িবহরে দুর্বৃত্তরা এলোপাথারি গুলি করে। এতে ইউপিডিএফ-গণতান্ত্রিকের প্রধান তপন জ্যোতি চাকমাসহ পাঁচজন নিহত হয়। আহত হন আটজন। আহতদের মধ্যে চারজনকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে এবং বাকী চারজনকে খাগড়াছড়িসদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ২১৪৩ ঘণ্টা, মে ০৪, ২০১৮
এএটি