বৃহস্পতিবার (২৬ এপ্রিল) রাত সাড়ে ১০টার দিকে জিনজিরা হাফেজ রোড এলাকায় একটি তালাবদ্ধ ঘর থেকে পুলিশ রিপনের মরদেহ উদ্ধার করেছে। সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরির পর ময়নাতদন্তের জন্য লাশ স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ মিটফোর্ড হাসপাতাল মর্গে পাঠিয়েছে।
নিহতের বোন রোকসানা বেগম বাংলানিউজকে বলেন, আমার ভাই পুলিশের সোর্স ছিলো। হত্যাকারী সোলায়মানও পুলিশের সোর্স। আমার ভাই সোলায়মানের পরিচিত লোকজনকে পুলিশে ধরিয়ে দেয় বিধায় সে আমার ভাইকে খুন করেছে।
এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী খুকি বেগম বাদী হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।
কেরানীগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাকের মোহাম্মদ যুবায়ের বাংলানিউজকে বলেন, নিহতের গলা কাটা ও ডান হাতের কব্জি কাটা জখম রয়েছে। ঘটনাস্থল থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত চাপাতি উদ্ধার করা হয়েছে।
রিপনের স্ত্রী খুকি বেগম বাংলানিউজকে বলেন, বুধবার (২৫ এপ্রিল) রাত সাড়ে নয়টার সময় সোলায়মান নামের এক যুবক রিপনকে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে আসে। তারপর রিপন রাতে আর বাসায় ফেরেনি। বিষয়টি থানায় জানানো হলে পুলিশ সোলায়মানের তালাবদ্ধ ঘর থেকে আমার স্বামীর গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার করে।
বাংলাদেশ সময়: ০৩৩৮ ঘন্টা, ২৭ এপ্রিল, ২০১৮
এসই/এমএইউ/