রোববার (২২ এপ্রিল) বেলা ১১টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত সুনীল বিকাশ ত্রিপুরা ওরফে কাথান (৪০) একই এলাকার সুখেন্দু ত্রিপুরার ছেলে।
প্রসীত খীসার নেতৃত্বাধীন ইউপিডিএফ’র জেলা সংগঠক মাইকেল চাকমা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
মাইকেল চাকমা জানান, সুনীল বেলা ১১টার দিকে পানছড়ির মরাটিলা এলাকায় একটি দোকানে বসেছিলেন। এসময় দুটি সিএনজিচালিত অটোরিকশায় করে দুর্বৃত্তরা এসে তাকে গুলি করে পালিয়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই তার মৃত্যু হয়। এ ঘটনার জন্য এমএন লারমা নেতৃত্বাধীন জনসংহতি সমিতিকে দায়ী করা হয়েছে।
তবে পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতির কেন্দ্রীয় তথ্য ও প্রচার সম্পাদক সুধাকর ত্রিপুরা বলেন, এটি ভিত্তিহীন অভিযোগ। তাদের অভ্যন্তরীণ কোন্দলে সুনীল মারা গেছেন। দোষ চাপাচ্ছে আমাদের উপর।
এর আগে একই এলাকায় ইউপিডিএফ ও জনসংহতি সমিতির মধ্যে সংঘর্ষ হয়। এসময় গোলাগুলিতে অনন্ত ত্রিপুরা নামে এক যুবক গুলিবিদ্ধ হন। তাকে খাগড়াছড়ি সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
পানছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মিজানুর রহমান জানান, গোলাগুলি এবং একজন আহত হওয়ার তথ্য আছে। তবে এ ঘটনায় নিহতের কোনো খবর নেই। বিষয়টি খোঁজ নেওয়া হচ্ছে বলে জানান তিনি।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৫১ ঘণ্টা, ২২ এপ্রিল, ২০১৮
আরআর