বুধবার (১৮ এপ্রিল) গভীর রাতে কালবৈশাখীর কাবলে পড়ে বিদ্যালয়টি ব্যাপক ক্ষতি হয়। সংস্কার না হওয়া পর্যন্ত খোলা আকাশের নিচে শিক্ষাকার্যক্রম চালাতে হবে।
এরআগে বিদ্যালয়টি নদীভাঙনের কবলে পড়ে স্থানান্তরিত হয়। নানা প্রতিকূল পরিস্থিতি মোকাবেলা করে বিদ্যালয়টি ফের মাথা তুলে দাঁড়াতে না দাঁড়াতেই ঝড়ের কবলে পড়ে।
বৃহস্পতিবার (১৯ এপ্রিল) সকালে শিক্ষর্থীরা বিদ্যালয় গিয়ে এমন পরিস্থিতি দেখে তারা ক্লাস না করতে পারে বাড়ি ফিরে যায়।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক একেএম ইকবাল হোসেন বাংলানিউজকে বলেন, মেঘনার ভাঙনে বিলিন হওয়ার পর বিভিন্ন দান-অনুদান ও অক্লান্ত শ্রমে বিদ্যালয়টি স্থানান্তর করা হয়। নানান সমস্যা কেটে উঠতে না উঠতেই ঝড়ের মুখে পড়ে বিদ্যালয়টি।
ক্ষয়ক্ষতির বিষয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) জানানো হয়েছে বলেও জানান তিনি।
কমলনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইমতিয়াজ হোসেন বাংলানিউজকে বলেন, বিদ্যালয় ঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার খবর পেয়েছি। খোঁজ-খবর নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪২৯ ঘণ্টা, এপ্রিল ১৯, ২০১৮
এসআর/জিপি