বুধবার (১৮ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলা পরিষদ ভবনের নিজ কার্যালয়েই জাকিরকে পিস্তল ঠেকিয়ে হত্যার হুমকি দেওয়ার পর সন্ধ্যা ৬টায় আজমকে আটক করা হয়।
কেন্দ্রীয় যুবলীগের সদস্য আজম বড় মহেশখালী ইউনিয়নের জাগিরাঘোনা এলাকার মৃত মো. হোছাইনের ছেলে।
উপজেলা প্রকৌশলী ছৈয়দ জাকির হোছাইন বাংলানিউজকে বলেন, যুবলীগ নেতা গিয়াস উদ্দিন আজম একজন ঠিকাদার। প্রকল্পের কাজের টাকা নিয়ে মনোমালিন্যকে কেন্দ্র করে তিনি প্রকাশ্যে অবৈধ অস্ত্র নিয়ে আমার কার্যালয়ে ঢোকেন। কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে মাথায় অস্ত্র ঠেকিয়ে হত্যার হুমকি দেন। বিকেলে ফের উপজেলা পরিষদ কম্পাউন্ডে আসেন। সেখান থেকেই তাকে আটক করে পুলিশ।
এ ব্যাপারে মহেশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আবুল কালাম বাংলানিউজকে বলেন, ‘উপজেলা প্রকৌশলীর অভিযোগ পেয়ে গিয়াস উদ্দিন আজমকে আটক করা হয়। পরে বিষয়টি খতিয়ে দেখে অভিযোগ প্রমাণ হওয়ায় তাকে থানায় পাঠানো হয়েছে।
মহেশখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল আলম বলেন, আটক যুবকের বিরুদ্ধে বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ২০৫৭ ঘণ্টা, এপ্রিল ১৮, ২০১৮
টিটি/এইচএ/