ঢাকা, রবিবার, ২১ বৈশাখ ১৪৩১, ০৫ মে ২০২৪, ২৫ শাওয়াল ১৪৪৫

জাতীয়

শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ সরকারিকরণের দাবি

| বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১০১১ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৪, ২০১৮
শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ সরকারিকরণের দাবি কলেজ সরকারিকরণের দাবিতে মানববন্ধন-ছবি-বাংলানিউজ

খুলনা: খুলনার শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ সরকারিকরণের দাবিতে মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করা হয়েছে। শনিবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) দুপুরে মহানগরীর পিকচার প্যালেস মোড়ে এ মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। 

কলেজ অধ্যক্ষ মধাব চন্দ্র রায়ের সভাপতিত্বে ঘণ্টাব্যাপী মানববন্ধন কর্মসূচিতে বক্তব্য দেন- খুলনা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক সংসদ সদস্য মিজানুর রহমান মিজান, কাউন্সিলর আলী আকবর টিপু, বৃহত্তর খুলনা উন্নয়ন সংগ্রাম সমন্বয় পরিষদের সভাপতি শেখ মোশারফ হোসেন, মহাসচিব শেখ আশরাফুজ্জামান, বৃহত্তর আমরা খুলনাবাসীর সভাপতি ডা. মো. নাসির উদ্দীন, সাধারণ সম্পাদক মাহাবুবুর রহমান খোকন, আওয়ামী লীগ নেতা শেখ সিদ্দিকুল ইসলাম, মহানগর ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আসাদুজ্জামান রাসেল, আওয়ামী লীগ নেতা আয়ুব আলী মুন্সী, সরদার আব্দুল হালিম, এনামুল কবীর, রেদোয়ানুর রহমান, সাবিহা ইসলাম আঙ্গুরা, জামাল উদ্দিন শেখ, শেখ শওতক হোসেন প্রমুখ।  

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ ইতোমধ্যে ৪৫ বছর পার করেছে।

গণতন্ত্রের মানসপুত্র হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর নামে সারাদেশে চারটি কলেজ (ঢাকা, পিরোজপুর, মাগুরা, খুলনা) রয়েছে। তার মধ্যে তিনটি সরকারিকরণ হলেও খুলনার কলেজটি সরকারিকরণ কার্যক্রম থেকে বঞ্চিত।  

খুলনা মহানগরীর সোনাডাঙ্গা থানার বানরগাতী এলাকায় ১৯৭২ সালে ১ দশমিক ৬৬ একর বা ৫ বিঘা জমির উপর হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীর নামে কলেজটি প্রতিষ্ঠিত হয়। শুরু থেকেই কলেজটি শিক্ষা প্রসারে ভূমিকা রাখে।

বোর্ডের মেধা তালিকায় স্থানসহ পাবলিক পরীক্ষায় কলেজের ফলাফল বরাবর সন্তোষজনক। অনার্স ও ডিগ্রিতে প্রথম শ্রেণি, উচ্চ মাধ্যমিকে ‘এ’ প্লাসসহ এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা ভালো ফলাফল করছে। বর্তমানে এই কলেজে তিনটি বিষয়ে অনার্স কোর্স চালু আছে এবং তিনটি বিষয়ে অনার্স কোর্স চালু প্রক্রিয়াধীন। কলেজে বর্তমানে মোট শিক্ষার্থীর সংখ্যা দেড় হাজার। বিভাগীয় শহরে শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজটি সরকারিকরণ হলে খুলনায় শিক্ষা ব্যবস্থা আরও এক ধাপ এগিয়ে যাবে।  

বাংলাদেশ সময়: ১৬১০ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ২৪, ২০১৮
এমআরএম/আরআর

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।