ঢাকা, শুক্রবার, ১৩ বৈশাখ ১৪৩১, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১৬ শাওয়াল ১৪৪৫

জাতীয়

বহু আগে থেকে আয়ুর্বেদ-ইউনানী চর্চায় বাংলাদেশ-ভারত

নিউজ ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৩১৬ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৩, ২০১৮
বহু আগে থেকে আয়ুর্বেদ-ইউনানী চর্চায় বাংলাদেশ-ভারত সম্মেলনের অতিথি মঞ্চে মন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান, হাইকমিশনার হর্ষ বর্ধন শ্রিংলাসহ অন্যরা

ঢাকা: ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি ফর এথনোফার্মাকোলজির ১৮তম সম্মেলন এবং সোসাইটি ফর এথনোফার্মাকোলজি ইন্ডিয়ার ৫ম সম্মেলনে (আইএসই-এসএফই ২০১৮) অনুষ্ঠিত হয়েছে।

‘এথনোফার্মাকোলজি এবং ড্রাগ ডেভেলপমেন্ট: ইনোভেশন মিটস্ ট্র্যাডিশন’ প্রতিপাদ্যে শনিবার (১৩ জানুয়ারি) এ সম্মেলনের আয়োজন করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি বিভাগ ও এসএফই।

এতে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিমন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান, ঢাকায় ভারতের হাইকমিশনার হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা, ছত্তিশগড়ের সাবেক রাজ্যপাল শেখর দত্ত, আইএসই’র সভাপতি অধ্যাপক গিলেরমো শেমেডা হির্শমান, এসএফই-ইন্ডিয়ার সচিব অধ্যাপক পুলক কে মুখার্জি, ভারত বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ সোসাইটির সভাপতি ড. এ কে আজাদ চৌধুরী, আইএসই-এসএফইসি সম্মেলনের আয়োজক সচিব অধ্যাপক ড. সিতেশ বাছার প্রমুখ।

অতিথির বক্তৃতাকালে হাইকমিশনার শ্রিংলা বলেন, এ সম্মেলনে আসতে পেরে আমি আনন্দিত। অনুষ্ঠানে উপস্থিত একশ’রও বেশি ভারতীয় বিজ্ঞানী, শিক্ষাবিদ, উৎপাদনকারী ও শিক্ষার্থীদের দেখে আমি খুশি হয়েছি।

তিনি এ আয়োজনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি বিভাগ ও এসএফই-ইন্ডিয়াকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, ভারত এবং বাংলাদেশ বহু আগে থেকেই রোগ নিরাময়ের ক্ষেত্রে আয়ুর্বেদ ও ইউনানীর মতো প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতিগুলোর চর্চা করে আসছে।  

তিনি অতিথিদের উদ্দেশে বলেন, ২০১৪ সালে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে প্রাচীন চিকিৎসা পদ্ধতি এবং হোমিওপ্যাথি চিকিৎসা বিষয়ক সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে দুই দেশের মধ্যে যৌথ গবেষণা, বিশেষজ্ঞ বিনিময়সহ, ওষুধ তৈরির পারস্পরিক স্বীকৃতির সম্ভাবনা বিস্তৃত হবে।

বাংলাদেশ সময়: ১৯০৮ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৩, ২০১৮
এইচএ/

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।