ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ১৪ চৈত্র ১৪৩০, ২৮ মার্চ ২০২৪, ১৭ রমজান ১৪৪৫

জাতীয়

দেড় ঘণ্টা দেরিতে অনুষ্ঠান, বিশেষ অতিথিরা ৩ ঘণ্টা পরে

ডিভিশনাল সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১১৫৯ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৬, ২০১৭
দেড় ঘণ্টা দেরিতে অনুষ্ঠান, বিশেষ অতিথিরা ৩ ঘণ্টা পরে শ্রীমঙ্গলে কর্মশালায় উপস্থিত অতিথিরা/ ছবি: বাংলানিউজ

মৌলভীবাজার: শ্রীমঙ্গলে ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের প্রসূতিসেবার ওপর আয়োজিত কর্মশালা দেড় ঘণ্টা দেরিতে শুরু হয়েছে। দেরিতে শুরু হলেও তখনও সভাস্থলে পৌঁছাননি অনুষ্ঠানে সভাপতি এবং দুই বিশেষ অতিথি।

বৃহস্পতিবার (১৬ নভেম্বর) সকাল ১০টায় শুরুর কথা থাকলেও সকাল সাড়ে ১১টায় অনুষ্ঠানের সভাপতি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যানের অনুপস্থিতেই শুরু হয়।

এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সিলেট বিভাগের পরিবার পরিকল্পনা পরিচালক এবং যুগ্ম সচিব মো. কুতুব উদ্দিন।

তিনিও অনুষ্ঠানে এসেছেন দেড় ঘণ্টা দেরিতে। দুপুর ১২টা ২০ মিনিটে উপস্থিত হন অনুষ্ঠানের সভাপতি উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান রণধীর কুমার দেব।  

প্রায় সোয়া ৩ ঘণ্টা পরে অনুষ্ঠানস্থলে আসেন দুই বিশেষ অতিথি মৌলভীবাজারের ভারপ্রাপ্ত জেলা প্রশাসক মো. আশরাফুর রহমান এবং অপর বিশেষ অতিথি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ মোবাশশেরুল ইসলাম।

মৌলভীবাজার সিভিল সার্জেন ডা. সত্যকাম চক্রবর্তী নাম ব্যানারে লেখা থাকলেও তিনি উপস্থিত হননি। ইউনিয়ন চেয়ারম্যানদের কয়েকজন অনেকক্ষণ সভাস্থলে বসে থেকে বিরক্ত হয়ে চলে যান।

ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কেন্দ্রে ২৪/৭ স্বাভাবিক প্রসব সেবা জোরদারকরণ বিয়ষক অবহিতকরণ কর্মশালায় সঞ্চালনার দায়িত্ব পালন করেন পরিবার পরিকল্পনা এর পরিচালক এবং যুগ্ম সচিব মো. কুতুব উদ্দিন। নিজ নিজ এলাকার ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানরা প্রসূতি বিষয়ক সমস্যার চিত্র তুলে ধরেন।

কর্মশালায় ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, সাংবাদিক ও বিভিন্ন ইউনিয়নের স্বাস্থ্যকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। আলোচনায় অংশ নেন শ্রীমঙ্গল ইউপি চেয়ারম্যান ভানু লাল রায়, কালিঘাট ইউপি চেয়ারম্যান প্রাণেশ গোয়াল, শ্রীমঙ্গল প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক এবং সাপ্তাহিক শ্রীমঙ্গল পরিক্রমার সম্পাদক-প্রকাশক এম ইদ্রিস আলী, বাংলাদেশ প্রতিদিনের শ্রীমঙ্গল প্রতিনিধি দীপংকর ভট্টাচার্য লিটন, বাংলানিউজের ডিভিশনাল সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট বিশ্বজিৎ ভট্টাচার্য বাপন প্রমুখ।

প্রধান অতিথি মো. কুতুব উদ্দিন বলেন, ইউনিয়ন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রেগুলোকে আরো গতিশীল করতে হবে। স্বাভাবিক প্রসব সেবা নিশ্চিত করতে স্বাস্থ্যকর্মীদের গর্ভবতী মায়েদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে তাদের খোঁজ রাখতে হবে।

বাংলাদেশ সময়: ১৭৫৬ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৬, ২০১৭
বিবিবি/এমজেএফ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।