ঢাকা, শুক্রবার, ১৫ চৈত্র ১৪৩০, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১৮ রমজান ১৪৪৫

জাতীয়

৭ মার্চের ভাষণ ইউনেস্কোর স্বীকৃতি পাওয়া বাঙালির অহংকার

| বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৮২৫ ঘণ্টা, নভেম্বর ১২, ২০১৭
৭ মার্চের ভাষণ ইউনেস্কোর স্বীকৃতি পাওয়া বাঙালির অহংকার ছবি: বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম

ঢাকা: বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৭ মার্চের ভাষণ সারা বাঙালি জাতিকে উজ্জীবিত করেছিল। সেই ঐতিহাসিক ভাষণকে ‘বিশ্ব প্রামাণ্য ঐতিহ্য’ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি বিষয়ক সংস্থা ইউনেস্কো। এই স্বীকৃতি বাঙালি জাতির জন্য গর্বের এবং অহংকারের বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার মো. ফজলে রাব্বী মিয়া।

রোববার (১২ নভেম্বর) রাতে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমীতে সাংস্কৃতিক সংগঠন বন্ধনের ২৬তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকীতে গুণীজন সংবর্ধনা ও সম্মাননা দেওয়া অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ডেপুটি স্পিকার এ মন্তব্য করেন।

সংরক্ষিত সংসদ সদস্য কবি কাজী রোজির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন- শব্দ সৈনিক গাজী মাজহারুল ইসলাম, সংগীত শিল্পী আঁখি আলমগীর, মোটুসীসহ সঙ্গীত অঙ্গনের বিশিষ্টজনেরা।

ডেপুটি স্পিকার বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম না হলে বাংলাদেশ নামক রাষ্ট্রটির জন্ম হতো না। বাংলাদেশ না হলে আজ আমরা এ জায়গায় আসতে পারতাম না।

তিনি বলেন, অপসংস্কৃতি থেকে যুব সমাজকে রক্ষা করতে হলে সুস্থ সংস্কৃতি চর্চা ও বিকাশের বিকল্প নেই। বন্ধন সংস্কৃতি চর্চার মাধ্যমে সেই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকাটিই রাখছে। এ ধরনের কর্মকাণ্ডে পৃষ্ঠপোষকতার জন্য সমাজের বিত্তবানদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানান তিনি।

ফজলে রাব্বী বলেন, যে সমাজে গুণীজনের সমাদর নেই, সেখানে গুণী জন্মায় না। আমাদের এটিও মনে রাখতে হবে জ্ঞানের ভাণ্ডার সমৃদ্ধ করতে লাই‌ব্রেরির বিকল্প নেই।

তিনি বলেন, যুব সমাজ কোটা ভিত্তিক জ্ঞানের দিকে ঝুঁকে যাচ্ছে। আজকাল যুব সমাজ কম্পিউটার ও ল্যাপটপ ভিত্তিক জ্ঞান আহরণের দিকে ঝুঁকে পড়ছে। মনে রাখতে হবে মুক্ত বুদ্ধি চর্চায় লাইব্রেরির বিকল্প নেই।

বাংলাদেশ সময়: ০০২২ ঘণ্টা, নভেম্বর ১৩, ২০১৭
এসএম/আরবি/

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।