শুক্রবার (১৩ অক্টোবর) দুপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতের বিচারক নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তৌহিদ ই এলাহী তাদের এ সাজা দেন।
এর আগে সকালে পরীক্ষার হলে ডিজিটাল জালিয়াতি করার অভিযোগে এই ১২ ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীকে আটক করা হয়।
এর মধ্যে ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের একটি কেন্দ্র থেকে আল ইমরান ও নূরে আলম আরিফ, উদয়ন স্কুল কেন্দ্র থেকে শাহ পরাণ, শেখ বোরহান উদ্দিন কলেজ কেন্দ্র থেকে আবুল বাসার ও নাহিদ হাসান কাউসার, আহমেদ বাওয়ানী একাডেমি কেন্দ্র থেকে তানভীর হোসাইন ও এস এম জাকির হোসাইন, মতিঝিল আইডিয়াল কলেজ কেন্দ্র থেকে রাকিবুল ইসলাম ও খন্দকার মিরাজুল ইসলাম, কাজী মোতাহার ভবন কেন্দ্র থেকে আবু হানিফ নোমান, মতিঝিল সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় শৌমিকা প্রতিচি সত্তার এবং লালমাটিয়া কলেজ কেন্দ্র থেকে আরিফা বিল্লাহ তামান্নাকে আটক করা হয়।
এ সময় তাদের কাছ থেকে এটিএম কার্ড সদৃশ ভর্তি পরীক্ষায় জালিয়াতির বিভিন্ন সরঞ্জামাদি ও মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ঢাবি প্রক্টর অধ্যাপক (ভারপ্রাপ্ত) এ এম আমজাদ।
আরও পড়ুন>>
** ঢাবির ভর্তি পরীক্ষায় জালিয়াতির দায়ে আটক ৪
এদিকে আটক ভর্তিচ্ছু ছাত্রী শৌমিকা প্রতিচি সত্তারের জন্য প্রক্টরিয়াল বডির কাছে সুপারিশ করতে যান সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোটের সভাপতি গোলাম কুদ্দুস ও ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি কামাল মো. আবু নসের রুবেল। এ সময় সেখানে থাকা সাংবাদিকদের প্রক্টর কার্যালয় থেকে বের করে দেওয়া হয়।
তবে এ বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে অধ্যাপক এ এম আমজাদ বলেন, তারা এসেছিলেন কিন্তু সুপারিশ করেননি। আমরা সবাইকে সমান শাস্তি দিয়েছি।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৩৯ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৩, ২০১৭
এসকেবি/এমএ