প্রস্তাবিত আইনটি কারা আইনের পরিবর্তে কারেকশনাল ফ্যাসিলিটিজ অ্যান্ড রিহ্যাবিলাইটেশন অ্যাক্ট ফর প্রিজনার্স (কারাবন্দি সংশোধনমূলক পরিষেবা ও পুনর্বাসন আইন) নামে অভিহিত হতে পারে।
এই আইন প্রণয়ন উপলক্ষে মঙ্গলবার (১০ অক্টোবর) সচিবালয়ে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ে আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আইনের খসড়া প্রণয়নের জন্য ইতোমধ্যে লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ শহিদুল হকের নেতৃত্বে কমিটি গঠন করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।
কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা ও সেবা বিভাগের সচিব ও কারা মহাপরিদর্শক। এছাড়া আইন মন্ত্রণালয়, পুলিশ বিভাগ ও জিআইজেড প্রতিনিধিরা এ কমিটির সদস্য হবেন।
মূল কমিটি ছাড়াও দুটি উপ-কমিটি গঠন করা হয়েছে বলে সভায় জানানো হয়।
আইনমন্ত্রী আনিসুল হক আগামী ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে নতুন কারা আইনের খসড়া প্রণয়নের জন্য কমিটিকে নির্দেশ দেন। তিনি বলেন, ২০১৮ সালের জানুয়ারি মাসেই এ আইনের খসড়া মন্ত্রিসভায় উপস্থাপন করা হবে। সেই লক্ষ্যে কমিটিকে কাজ করতে হবে।
সভায় আইন মন্ত্রণালয়ের লেজিসলেটিভ ও সংসদ বিষয়ক বিভাগের সিনিয়র সচিব, আইন ও বিচার বিভাগের সচিব আবু সালেহ শেখ মো. জহিরুল হক, আইন মন্ত্রণালয়, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, কারা অধিদপ্তর, পুলিশ বিভাগ এবং জিআইজেডের রুল অব ‘ল’ এর প্রধান প্রমিতা সেনগুপ্তসহ অন্যরা উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৮১১ ঘণ্টা, অক্টোবর ১০, ২০১৭
এমআইএইচ/এএ