সকাল ৬টা ৩০ মিনিটে সব মন্দির ও মণ্ডপে দেবীর ষষ্ঠাদি কল্পারম্ভ ও পূজারম্ভ হয়েছে এবং বিকেল ৪টায় বোধন আমন্ত্রণ ও অধিবাসের মধ্য দিয়ে উৎসবের প্রথম দিন ষষ্ঠীপূজা সম্পন্ন হবে। এদিন সকাল থেকে চণ্ডিপাঠে মুখরিত ছিল সব মন্দির-মণ্ডপ।
মহাষষ্ঠীতে ভোরের শিশির শিউলি সুবাসিত হয়ে আলোর দিশারী অসুরবিনাশিনী শ্রীশ্রী দুর্গা মা তার চার পুত্র-কন্যা নিয়ে হিমালয় থেকে পিতৃলোকে মর্ত্যে আগমন করেন। সকালে মহাষষ্ঠীতে মাকে বরণ করে নিতে আরাধনায় মেতে ওঠেন বাংলার সনাতন ধর্মাবলম্বীরা। আনন্দময়ীর আগমনে আনন্দে তারা উদ্বেলিত।
বুধবার মহাসপ্তমী, বৃহস্পতিবার মহাঅষ্টমী ও কুমারী পূজা, শুক্রবার মহানবমী বিহিত পূজা এবং শনিবার বিজয়া দশমী ও দর্পণ বিসর্জনের মধ্য দিয়ে শেষ হবে এ উৎসব।
এদিকে এ বছর যশোর জেলার ৮ উপজেলায় ৬শ ৫৪টি মন্দির ও মণ্ডপে পূজা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদ যশোর জেলা শাখার নেতারা। জানা যায়, এ বছরও সদর উপজেলায় সবচেয়ে বেশি ১শ ৪৪টি স্থানে পূজা অনুষ্ঠিত হবে। এরমধ্যে যশোর পৌরসভায় অনুষ্ঠিত হবে ৪১টি মন্দির ও মণ্ডপে। অভয়নগরে ১শ’ ২৪টি, মণিরামপুরে ৮৯টি, কেশবপুরে ৯১টি, বাঘারপাড়ায় ৮৪টি, ঝিকরগাছায় ৫১টি, চৌগাছা উপজেলায় ৪৪টি ও শার্শায় ২৭টি মন্দির ও মণ্ডপে পূজা অনুষ্ঠিত হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬১৮ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৬, ২০১৭
ইউজি/এএ